ঢাকা ০৭:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতে ১১ পর্বতারোহী নিহত

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে ১১ পর্বতারোহী প্রাণ হারিয়েছেন। উদ্ধারকর্মীরা জানিয়েছেন, মারাপি আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাতের পর এর কাছাকাছি একটি গর্ত থেকে ওই পর্বতারোহীদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। 

স্থানীয় সময় সোমবার তিনজনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। এছাড়া ছোট আরও একটি অগ্ন্যুৎপাতের কারণে এখনও ১২ জন নিখোঁজ রয়েছে। তাদের খোঁজে তল্লাশি চলছে। আগ্নেয়গিরিতে যখন অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনা ঘটে তখন সেখানে ৭৫ জন পর্বতারোহী অবস্থান করছিলেন। তবে বেশিরভাগ আরোহীকেই নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়েছে।

মাউন্ট মারাপি ইন্দোনেশিয়ার ১২৭টি সক্রিয় আগ্নেয়গিরির একটি। গত রোববার (৩ ডিসেম্বর) এতে অগ্ন্যৎপাতের পর প্রায় তিন কিলোমিটার (৯ হাজার ৮০০ ফুট) পর্যন্ত ছাই ছড়িয়ে পড়ে। ওই এলাকায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করেছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। সেখানকার বাসিন্দাদের ওই আগ্নেয়গিরির ৩ কিলোমিটারের মধ্যে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।

এদিকে পেডাং সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ এজেন্সি জানিয়েছে, আগ্নেয়গিরির কাছ থেকে যে তিনজনকে উদ্ধার করা হয়েছে তারা দূর্বল হয়ে পড়েছেন এবং কিছুটা দগ্ধ হয়েছেন। সোমবার সকালে ৪৯ জন আরোহীকে সেখান থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। এদের মধ্যে অধিকাংশই দগ্ধ হয়েছেন বলে জানা গেছে। ওয়েস্ট ডিজেস্টার মিটিগেশন এজেন্সির প্রধান রুডি রিনাল্ডি বলেন, অনেকেই দগ্ধ হয়েছেন কারণ সেখানে খুব তাপ ছিল। তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতে ১১ পর্বতারোহী নিহত

আপডেট সময় ১২:৫১:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৩

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে ১১ পর্বতারোহী প্রাণ হারিয়েছেন। উদ্ধারকর্মীরা জানিয়েছেন, মারাপি আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাতের পর এর কাছাকাছি একটি গর্ত থেকে ওই পর্বতারোহীদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। 

স্থানীয় সময় সোমবার তিনজনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। এছাড়া ছোট আরও একটি অগ্ন্যুৎপাতের কারণে এখনও ১২ জন নিখোঁজ রয়েছে। তাদের খোঁজে তল্লাশি চলছে। আগ্নেয়গিরিতে যখন অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনা ঘটে তখন সেখানে ৭৫ জন পর্বতারোহী অবস্থান করছিলেন। তবে বেশিরভাগ আরোহীকেই নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়েছে।

মাউন্ট মারাপি ইন্দোনেশিয়ার ১২৭টি সক্রিয় আগ্নেয়গিরির একটি। গত রোববার (৩ ডিসেম্বর) এতে অগ্ন্যৎপাতের পর প্রায় তিন কিলোমিটার (৯ হাজার ৮০০ ফুট) পর্যন্ত ছাই ছড়িয়ে পড়ে। ওই এলাকায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করেছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। সেখানকার বাসিন্দাদের ওই আগ্নেয়গিরির ৩ কিলোমিটারের মধ্যে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।

এদিকে পেডাং সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ এজেন্সি জানিয়েছে, আগ্নেয়গিরির কাছ থেকে যে তিনজনকে উদ্ধার করা হয়েছে তারা দূর্বল হয়ে পড়েছেন এবং কিছুটা দগ্ধ হয়েছেন। সোমবার সকালে ৪৯ জন আরোহীকে সেখান থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। এদের মধ্যে অধিকাংশই দগ্ধ হয়েছেন বলে জানা গেছে। ওয়েস্ট ডিজেস্টার মিটিগেশন এজেন্সির প্রধান রুডি রিনাল্ডি বলেন, অনেকেই দগ্ধ হয়েছেন কারণ সেখানে খুব তাপ ছিল। তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।