ঢাকা ০৪:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খ্যাদ্য ঘাটতি নেই দেশে,বললেন খ্যাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার

স্টাফ রিপোর্টার :  দেশে কোনো ধরনের খাদ্য ঘাটতি নেই বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি বলেছেন, পর্যাপ্ত পরিমাণ খাদ্য মজুত রয়েছে। দেশে একই জমিতে বছরে তিনবার ফসল ফলে। যার ফলে খাদ্য সংকটের কোনো সম্ভাবনা নেই।

নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুরের তালতলিতে তাল পিঠা মেলায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। নিয়ামতপুর উপজেলা পরিষদ এ মেলার আয়োজন করে।

 

তিনি বলেন, শেখ হাসিনার উন্নয়নকে কোনভাবে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বর্তমান সরকার দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে।

তাল পিঠা বাঙালির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি অংশ উল্লেখ করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ঐতিহ্য ধরে রাখতে তাল পিঠা মেলা বিশেষ ভূমিকা রাখবে। বাঙালির হাজার বছরের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে মিশে আছে পিঠা পুলির উৎসব।

দিনব্যাপী এ পিঠা মেলায় তালের তৈরি নানান ধরনের পিঠার পসরা নিয়ে হাজির হয়েছেন এ অঞ্চলের পিঠাশিল্পীরা। এবার ৫০টিরও বেশি স্টলে প্রায় ৩০ ধরনের পিঠা দিয়ে সাজানো হয়েছে এ মেলায়। মেলায় তালের তৈরি ফুলঝুরি, জামাই পিঠা, খেজুর পিঠা, তাল জিলাপি, তাল কেক, তালক্ষীর, মুইঠা পিঠা, গড়গড়া, তাল রুটি, কান মুচুরি ও ডাল বড়া প্রভৃতি স্থান পেয়েছে।

উল্লেখ্য, তালতলিতে ১৯৮৬ সালে তাল গাছ রোপণ করেন তৎকালীন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, বর্তমান খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তালতলির তালসড়ক এখন এ অঞ্চলের পর্যটন স্পটে পরিণত হয়েছে। এখানে ২০২১ সালে প্রথমবার তাল পিঠা মেলা আয়োজন করা হয়। প্রকৃতিতে শোভাবর্ধনের পাশাপাশি আয়বর্ধক কাজেও তালগাছগুলো ভূমিকা রেখে চলেছে।

ট্যাগস

আলিশান চাল, নওগাঁ

বিজ্ঞাপন দিন

খ্যাদ্য ঘাটতি নেই দেশে,বললেন খ্যাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার

আপডেট সময় ০২:১১:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ অক্টোবর ২০২২

স্টাফ রিপোর্টার :  দেশে কোনো ধরনের খাদ্য ঘাটতি নেই বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি বলেছেন, পর্যাপ্ত পরিমাণ খাদ্য মজুত রয়েছে। দেশে একই জমিতে বছরে তিনবার ফসল ফলে। যার ফলে খাদ্য সংকটের কোনো সম্ভাবনা নেই।

নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুরের তালতলিতে তাল পিঠা মেলায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। নিয়ামতপুর উপজেলা পরিষদ এ মেলার আয়োজন করে।

 

তিনি বলেন, শেখ হাসিনার উন্নয়নকে কোনভাবে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বর্তমান সরকার দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে।

তাল পিঠা বাঙালির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি অংশ উল্লেখ করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ঐতিহ্য ধরে রাখতে তাল পিঠা মেলা বিশেষ ভূমিকা রাখবে। বাঙালির হাজার বছরের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে মিশে আছে পিঠা পুলির উৎসব।

দিনব্যাপী এ পিঠা মেলায় তালের তৈরি নানান ধরনের পিঠার পসরা নিয়ে হাজির হয়েছেন এ অঞ্চলের পিঠাশিল্পীরা। এবার ৫০টিরও বেশি স্টলে প্রায় ৩০ ধরনের পিঠা দিয়ে সাজানো হয়েছে এ মেলায়। মেলায় তালের তৈরি ফুলঝুরি, জামাই পিঠা, খেজুর পিঠা, তাল জিলাপি, তাল কেক, তালক্ষীর, মুইঠা পিঠা, গড়গড়া, তাল রুটি, কান মুচুরি ও ডাল বড়া প্রভৃতি স্থান পেয়েছে।

উল্লেখ্য, তালতলিতে ১৯৮৬ সালে তাল গাছ রোপণ করেন তৎকালীন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, বর্তমান খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তালতলির তালসড়ক এখন এ অঞ্চলের পর্যটন স্পটে পরিণত হয়েছে। এখানে ২০২১ সালে প্রথমবার তাল পিঠা মেলা আয়োজন করা হয়। প্রকৃতিতে শোভাবর্ধনের পাশাপাশি আয়বর্ধক কাজেও তালগাছগুলো ভূমিকা রেখে চলেছে।