ঢাকা ১২:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নির্বাচন কমিশনের সভায় অংশ নেবে না জেএসডি

রাজনীতি ডেক্স : ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) কোনো ত্রুটি-বিচ্যুতি আছে কি না এবং কীভাবে তা আরও উন্নত করা যায় সে বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অনুষ্ঠিতব্য বৈঠকে অংশ নেবে না জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)।

সোমবার (২০ জুন) বিকেলে জেএসডি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

ইভিএম নিয়ে মঙ্গলবার (২১ জুন) রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় সভা করবে ইসি। ওই সভায় অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জেএসডিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

জেএসডি জানায়, নির্বাচন কমিশনের মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করা অর্থহীন ও অপ্রয়োজনীয়। এ কারেণ জেএসডি এতে অংশ নেবে না।

জেএসডি মনে করে নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের কোনো দাবি রাজনৈতিক দল বা জনগণের পক্ষ থেকে উত্থাপন করা হয়নি। ইভিএম নির্বাচনে জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশের অন্তরায় এবং জনগণের ভোটাধিকার প্রয়োগে বাধা। জনগণ বিশ্বাস করে ইভিএম সরকারের ক্ষমতা ধরে রাখার ‘ডিজিটাল কারচুপির’ নির্ভরযোগ্য মেশিন।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বিশ্বে প্রযুক্তির অধিকারী বিভিন্ন দেশ যেমন- যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, মালয়েশিয়াসহ বহু দেশ যেখানে ইভিএম বর্জন করছে, সেখানে প্রযুক্তিগত দিক থেকে পিছিয়েপড়া বাংলাদেশ ইভিএম ব্যবহারের দিকে এগোচ্ছে, তা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। বাংলাদেশের নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করা সমীচীন হবে না এবং জনগণ এই চাপিয়ে দেওয়া সিদ্ধান্ত মেনেও নেবে না।

ট্যাগস

নির্বাচন কমিশনের সভায় অংশ নেবে না জেএসডি

আপডেট সময় ০৫:২৬:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জুন ২০২২

রাজনীতি ডেক্স : ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) কোনো ত্রুটি-বিচ্যুতি আছে কি না এবং কীভাবে তা আরও উন্নত করা যায় সে বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অনুষ্ঠিতব্য বৈঠকে অংশ নেবে না জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)।

সোমবার (২০ জুন) বিকেলে জেএসডি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

ইভিএম নিয়ে মঙ্গলবার (২১ জুন) রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় সভা করবে ইসি। ওই সভায় অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জেএসডিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

জেএসডি জানায়, নির্বাচন কমিশনের মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করা অর্থহীন ও অপ্রয়োজনীয়। এ কারেণ জেএসডি এতে অংশ নেবে না।

জেএসডি মনে করে নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের কোনো দাবি রাজনৈতিক দল বা জনগণের পক্ষ থেকে উত্থাপন করা হয়নি। ইভিএম নির্বাচনে জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশের অন্তরায় এবং জনগণের ভোটাধিকার প্রয়োগে বাধা। জনগণ বিশ্বাস করে ইভিএম সরকারের ক্ষমতা ধরে রাখার ‘ডিজিটাল কারচুপির’ নির্ভরযোগ্য মেশিন।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বিশ্বে প্রযুক্তির অধিকারী বিভিন্ন দেশ যেমন- যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, মালয়েশিয়াসহ বহু দেশ যেখানে ইভিএম বর্জন করছে, সেখানে প্রযুক্তিগত দিক থেকে পিছিয়েপড়া বাংলাদেশ ইভিএম ব্যবহারের দিকে এগোচ্ছে, তা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। বাংলাদেশের নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করা সমীচীন হবে না এবং জনগণ এই চাপিয়ে দেওয়া সিদ্ধান্ত মেনেও নেবে না।