ঢাকা ০৫:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
Logo পুলিশ ও আওয়ামী লীগের সশস্ত্র সমর্থকেরা বিক্ষোভকারীদের ওপর সমন্বিত হামলা চালায় Logo প্রধান উপদেষ্টা দেশে ফিরলেন Logo গুলি ও ভারতীয় শাড়িসহ ডিবি পুলিশের ২ কনস্টেবল গ্রেফতার Logo আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কর্মসূচি ঘোষণা Logo আয়নাঘরেই আটকে রাখা হয়েছিল, চিনতে পারলেন নাহিদ ও আসিফ Logo চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে টাইগারদের অফিসিয়াল ফটোসেশন Logo দেশ ক্ষমতা ধরে রাখতেই জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নৃশংস হত্যাকাণ্ড: জাতিসংঘ Logo গণমাধ্যম ও ভুক্তভোগী দের সঙ্গে নিয়ে আয়নাঘর পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা Logo হত্যা মামলায় নওগাঁর ৫ চেয়ারম্যান সহ ৯ আওয়ামীলীগ নেতা কারাগারে Logo নওগাঁর পত্নীতলায় শেষ সময়ে বোরো চাষে ব্যস্ত চাষিরা

মাদক এর পেশা ছাড়তে বলায় রাতভর পিটিয়ে হত্যা

নিহত রাসেল

স্টাফ রিপোর্টারঃ বাবা মায়ের দুই ছেলে ও তিন মেয়ের মধ্যে রাসেল রানা বড়। হতদরিদ্র বাবা বিভিন্ন বাড়িতে কাজ করে ছেলেকে লেখাপড়া করিয়েছেন।

গত বছর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন রাসেল। লেখাপড়ার পাশাপাশি তিনি স্থানীয় শিশু কানন নামের একটি বেসরকারি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছিলেন।

এলাকায় বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কাজে রাসেলের অংশগ্রহণ ছিল প্রশংসনীয়। এলাকায় মাদকের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেনও তিনি।

এটাই তার কাল হয়ে উঠল। কয়েকদিন আগে স্থানীয় কয়েক মাদক ব্যবসায়ীকে ঘৃণ্যতম এ পেশা ছেড়ে আলোর পথে আসতে বলেন রাসেল। আর এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন মাদক ব্যবসায়ীরা।

শনিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় বারতোপা বাজারে চায়ের স্টল থেকে ধরে নিয়ে যায় ইমরানের নেতৃত্বে কয়েক মাদক ব্যবসায়ী।

পরে তাকে নির্জন স্থানে নিয়ে বেধড়ক মারপিট করেন। এক পর্যায়ে মারা গেলে রাতের আঁধারে পাশের একটি খালের পাশে মরদেহ ফেলে দেয়া হয়।

ট্যাগস

পুলিশ ও আওয়ামী লীগের সশস্ত্র সমর্থকেরা বিক্ষোভকারীদের ওপর সমন্বিত হামলা চালায়

মাদক এর পেশা ছাড়তে বলায় রাতভর পিটিয়ে হত্যা

আপডেট সময় ০৪:৫৯:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২০

স্টাফ রিপোর্টারঃ বাবা মায়ের দুই ছেলে ও তিন মেয়ের মধ্যে রাসেল রানা বড়। হতদরিদ্র বাবা বিভিন্ন বাড়িতে কাজ করে ছেলেকে লেখাপড়া করিয়েছেন।

গত বছর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন রাসেল। লেখাপড়ার পাশাপাশি তিনি স্থানীয় শিশু কানন নামের একটি বেসরকারি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছিলেন।

এলাকায় বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কাজে রাসেলের অংশগ্রহণ ছিল প্রশংসনীয়। এলাকায় মাদকের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেনও তিনি।

এটাই তার কাল হয়ে উঠল। কয়েকদিন আগে স্থানীয় কয়েক মাদক ব্যবসায়ীকে ঘৃণ্যতম এ পেশা ছেড়ে আলোর পথে আসতে বলেন রাসেল। আর এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন মাদক ব্যবসায়ীরা।

শনিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় বারতোপা বাজারে চায়ের স্টল থেকে ধরে নিয়ে যায় ইমরানের নেতৃত্বে কয়েক মাদক ব্যবসায়ী।

পরে তাকে নির্জন স্থানে নিয়ে বেধড়ক মারপিট করেন। এক পর্যায়ে মারা গেলে রাতের আঁধারে পাশের একটি খালের পাশে মরদেহ ফেলে দেয়া হয়।