ঢাকা ০৯:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
Logo বিয়ে না, সম্পর্ক ও রোমান্স করতে চান নায়িকা Logo পোড়া অফিস দেখে বিমর্ষ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ Logo দেশে ফিরেছেন জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী Logo চোখের জলে নয়নকে বিদায় জানালো ফায়ার সার্ভিস Logo ইসরায়েলে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র পাঠাচ্ছে জার্মানি Logo সচিবালয়ে আগুন নাশকতা কি না তদন্তের পর জানা যাবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo সরকারকে ব্যর্থ করার ষড়যন্ত্রে কেউ জড়িত থাকলে তাদের ছাড় দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা আসিফ Logo কুষ্টিয়া ভাড়া বাসা থেকে নারী পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার Logo কিশোরগঞ্জে খেজুরের রস পান করে ‘জয় বাংল’ স্লোগান, কারাগারে ১৫ যুবক Logo সচিবালয়ে আগুন, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আট ও নয় তলা

গাইবান্ধায় বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ  গাইবান্ধার ব্রহ্মপুত্র ও ঘাঘট নদীর পানি কমতে শুরু করলেও বন্যা পরিস্থিতি এখনও অপরিবির্তত রয়েছে। এছাড়া বন্যার পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নদী ভাঙনও তীব্র আকার ধারণ করেছে।

শনিবার ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপৎসীমার ৬৬ সে.মি. ও ঘাঘট নদীর পানি বিপৎসীমার ৩১ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এদিকে বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধ বা উঁচু স্থানে আশ্রিত বানভাসি মানুষ।

এবং বন্যা কবলিত এলাকার বসতবাড়িতে অবস্থানকারি পানিবন্দী মানুষদের শুকনা খাবার, বিশুব্ধ পানি, পয়:নিস্কাশন সমস্যা ও গো-খাদ্যের সংকট দেখা দিয়েছে।

জেলার সুন্দরগঞ্জ, সাঘাটা, ফুলছড়ি ও সদর উপজেলার ২৬টি ইউনিয়ন বন্যা কবলিত হয়ে পড়ায়  ১ লাখ ২২ হাজার ৩২০ জন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

বন্যা দুর্গত মানুষের জন্য এ পর্যন্ত ২শ’ মে. টন চাল ও ১৩ লাখ টাকা সরকারি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। বন্যা দুর্গত ৪টি উপজেলায় ৬১টি মেডিকেল টিম কাজ করছে।

এদিকে কৃষি বিভাগ সুত্রে জানা গেছে, এ পর্যন্ত ফসলসহ প্রায় ২ হাজার হেক্টর জমি পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। এতে চিনা বাদাম, আউশ ধান ও পাটের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ইতোমধ্যে কৃষি বিভাগ ১শ’ ৫ একর উঁচু জমিতে বীজতলা তৈরী করেছে। যা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মধ্যে বিনামূল্যে বিতরণ করা হবে।

 

 

 

 

ট্যাগস
সর্বাধিক পঠিত

বিয়ে না, সম্পর্ক ও রোমান্স করতে চান নায়িকা

আলিশান চাল, নওগাঁ

বিজ্ঞাপন দিন

গাইবান্ধায় বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত

আপডেট সময় ০৫:৪২:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ জুলাই ২০২০

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ  গাইবান্ধার ব্রহ্মপুত্র ও ঘাঘট নদীর পানি কমতে শুরু করলেও বন্যা পরিস্থিতি এখনও অপরিবির্তত রয়েছে। এছাড়া বন্যার পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নদী ভাঙনও তীব্র আকার ধারণ করেছে।

শনিবার ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপৎসীমার ৬৬ সে.মি. ও ঘাঘট নদীর পানি বিপৎসীমার ৩১ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এদিকে বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধ বা উঁচু স্থানে আশ্রিত বানভাসি মানুষ।

এবং বন্যা কবলিত এলাকার বসতবাড়িতে অবস্থানকারি পানিবন্দী মানুষদের শুকনা খাবার, বিশুব্ধ পানি, পয়:নিস্কাশন সমস্যা ও গো-খাদ্যের সংকট দেখা দিয়েছে।

জেলার সুন্দরগঞ্জ, সাঘাটা, ফুলছড়ি ও সদর উপজেলার ২৬টি ইউনিয়ন বন্যা কবলিত হয়ে পড়ায়  ১ লাখ ২২ হাজার ৩২০ জন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

বন্যা দুর্গত মানুষের জন্য এ পর্যন্ত ২শ’ মে. টন চাল ও ১৩ লাখ টাকা সরকারি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। বন্যা দুর্গত ৪টি উপজেলায় ৬১টি মেডিকেল টিম কাজ করছে।

এদিকে কৃষি বিভাগ সুত্রে জানা গেছে, এ পর্যন্ত ফসলসহ প্রায় ২ হাজার হেক্টর জমি পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। এতে চিনা বাদাম, আউশ ধান ও পাটের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ইতোমধ্যে কৃষি বিভাগ ১শ’ ৫ একর উঁচু জমিতে বীজতলা তৈরী করেছে। যা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মধ্যে বিনামূল্যে বিতরণ করা হবে।