ঢাকা ০১:৩২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
Logo নওগাঁয় যুবককে প্রকাশ্য ছুরিকাঘাত গুরুত্বর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি Logo সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান জামিনে মুক্ত পেয়ে ফিরলেন বাড়িতে Logo দুর্গাপূজার গেট ভাঙার সময় হিন্দু যুবক আটক Logo গণতন্ত্রের ধারা চলমান রাখতে সুষ্ঠ নির্বাচনের বিকল্প নেই: তারেক রহমান Logo ৭দিনে ৭ হাজার নেতাকর্মী গ্রেপ্তারের অভিযোগ – আ.লীগের Logo মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশি মাছ ধরার ট্রলারে গুলি, নিহত ১ আহত ৩ Logo রাজনীতিতে জড়ানোর বিষয়টি জানালেন: সাকিব আল হাসান Logo ইউনিয়ন পরিষদ পরিচালনায় দুই ধরনের প্রস্ততি নিয়েছে সরকার Logo বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য স্পেনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন: ড. মুহাম্মদ ইউনূস Logo টাটা গ্রুপের সাবেক চেয়ারম্যান রতন টাটা মারা গেছেন

তামিমের জোরালো শট প্রাণ কেড়ে নিতে পারত সুজনের!

তামিম ইকবাল ও খালেদ মাহমুদ সুজন

ক্রীড়া ডেস্কঃ  তামিম ইকবালের ক্যারিয়ারের যখন শুরু, খালেদ মাহমুদ সুজনের ক্যারিয়ার তখন শেষ প্রান্তে। তামিমের পরপরই সুজন নাম লেখান কোচের খাতায়।

তখন তামিমের একটি জোরালো শট প্রাণ কেড়ে নিতে পারত সুজনের! অল্পের জন্য সেই শট সুজনের মাথায় আঘাত হানেনি।ফেসবুক লাইভে রবিবার (১০ মে) জড়ো হয়েছিলেন বর্তমান ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল ও সাবেক তিন অধিনায়ক খালেদ মাহমুদ সুজন, নাঈমুর রহমান দুর্জয় ও হাবিবুল বাশার।

এ সময় আলাপচারিতায় উঠে আসে সুজনের তামিমের শটের শিকার হওয়ার তথ্য।রসিকতার ছলে তামিম বলেন, ‘সুজন ভাই হয়ত আজকে বেঁচেই থাকতো না। আমাদের নিউজিল্যান্ডে একটা ঘটনা হয়েছিল।’

এরপর সুজন নিজেই বিষয়টি খোলাসা করেন। তিনি বলেন, ‘আমি মরে গেলে তামিমের দোষ থাকত। তখন আমি সহকারি কোচ। তামিম বলল- আপনি আমাকে ১৮ গজ থেকে বল করেন, জোরে খেলার জন্য।

আমি আস্তে বল করেছি, একটা বলে এত জোরে ড্রাইভ করেছে আমাকে। আমার কেুব কাছ দিয়ে গেল। আমি সরে যাওয়ারও সুযোগ পাইনি, পিঠে স্পর্শ করে বল চলে যায়। এরপর দেখি পিঠে লাল দাগ হয়ে পড়েছে।’

সুজন তামিমকে প্রথম দেখেছিলেন, তামিম তখন বাল্যকালে। তামিমের উদ্দেশ্যে সুজন বলেন, ‘তোকে আমি প্রথম দেখি এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে। বারা সাথে হাত ধরে আসছে, সাদা রঙের গেঞ্জি, পেস্ট কালারের হাফ প্যান্ট, হাতে একটা ব্যাট।’

তামিমের প্রফেশনাল ক্রিকেটে পদার্পণ সুজনের হাত ধরেই। ২০০৬-০৭ মৌসুমে তামিমকে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে অভিষেক ঘটান।

ট্যাগস

নওগাঁয় যুবককে প্রকাশ্য ছুরিকাঘাত গুরুত্বর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি

আলিশান চাল, নওগাঁ

বিজ্ঞাপন দিন

তামিমের জোরালো শট প্রাণ কেড়ে নিতে পারত সুজনের!

আপডেট সময় ০৪:২৪:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ মে ২০২০

ক্রীড়া ডেস্কঃ  তামিম ইকবালের ক্যারিয়ারের যখন শুরু, খালেদ মাহমুদ সুজনের ক্যারিয়ার তখন শেষ প্রান্তে। তামিমের পরপরই সুজন নাম লেখান কোচের খাতায়।

তখন তামিমের একটি জোরালো শট প্রাণ কেড়ে নিতে পারত সুজনের! অল্পের জন্য সেই শট সুজনের মাথায় আঘাত হানেনি।ফেসবুক লাইভে রবিবার (১০ মে) জড়ো হয়েছিলেন বর্তমান ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল ও সাবেক তিন অধিনায়ক খালেদ মাহমুদ সুজন, নাঈমুর রহমান দুর্জয় ও হাবিবুল বাশার।

এ সময় আলাপচারিতায় উঠে আসে সুজনের তামিমের শটের শিকার হওয়ার তথ্য।রসিকতার ছলে তামিম বলেন, ‘সুজন ভাই হয়ত আজকে বেঁচেই থাকতো না। আমাদের নিউজিল্যান্ডে একটা ঘটনা হয়েছিল।’

এরপর সুজন নিজেই বিষয়টি খোলাসা করেন। তিনি বলেন, ‘আমি মরে গেলে তামিমের দোষ থাকত। তখন আমি সহকারি কোচ। তামিম বলল- আপনি আমাকে ১৮ গজ থেকে বল করেন, জোরে খেলার জন্য।

আমি আস্তে বল করেছি, একটা বলে এত জোরে ড্রাইভ করেছে আমাকে। আমার কেুব কাছ দিয়ে গেল। আমি সরে যাওয়ারও সুযোগ পাইনি, পিঠে স্পর্শ করে বল চলে যায়। এরপর দেখি পিঠে লাল দাগ হয়ে পড়েছে।’

সুজন তামিমকে প্রথম দেখেছিলেন, তামিম তখন বাল্যকালে। তামিমের উদ্দেশ্যে সুজন বলেন, ‘তোকে আমি প্রথম দেখি এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে। বারা সাথে হাত ধরে আসছে, সাদা রঙের গেঞ্জি, পেস্ট কালারের হাফ প্যান্ট, হাতে একটা ব্যাট।’

তামিমের প্রফেশনাল ক্রিকেটে পদার্পণ সুজনের হাত ধরেই। ২০০৬-০৭ মৌসুমে তামিমকে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে অভিষেক ঘটান।