ঢাকা ১০:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ১৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এবার লকডাউন রোহিঙ্গা ক্যাম্প

রোহিঙ্গা ক্যাম্প

কক্সবাজার প্রতিনিধিঃকরোনা ভাইরাসের প্রাদুভার্ব ঠেকাতে কক্সবাজারের ৩৪টি রোহিঙ্গা ক্যাম্প লকডাউন করা হয়েছে। 

বুধবার (০৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মাহাবুবুল আলম তালুকদার।

তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো আগে থেকেই অঘোষিত লকডাউন ছিল, শুধু ঘোষণা হয়নি। তাছাড়া ১১ মার্চ থেকে সেখানে এনজিও সংস্থাদের কাজ বন্ধ করা হয়েছিল। শুধু অতি জরুরি কার্যক্রম চালু ছিল।

মাহাবুবুল আলম বলেন, বুধবার থেকে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক পুরো জেলা লকডাউন করেছেন।

ফলে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো লকডাউনের আওতায় পড়েছে। ক্যাম্পগুলোতে বাইরে থেকে কোনো মানুষ যাতে ঢুকতে না পারে, সে বিষয়ে কঠোর নজরদারি রয়েছে। সেখানকার পরিস্থিতি আগের মতো নেই। ক্যাম্পে শুধু  ইমার্জেন্সি কার্যক্রম চালু থাকবে।

২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমার থেকে প্রাণে বাঁচতে বাংলাদেশে পালিয়ে এসে উখিয়া ও টেকনাফে ৭ লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নেয়। এর আগে থেকেই ৪ লাখ রোহিঙ্গা এদেশে অবস্থান করছিল। সব মিলিয়ে এখন কক্সবাজারে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরগুলোতে রয়েছেন।

ট্যাগস

এবার লকডাউন রোহিঙ্গা ক্যাম্প

আপডেট সময় ০৮:৩২:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ এপ্রিল ২০২০

কক্সবাজার প্রতিনিধিঃকরোনা ভাইরাসের প্রাদুভার্ব ঠেকাতে কক্সবাজারের ৩৪টি রোহিঙ্গা ক্যাম্প লকডাউন করা হয়েছে। 

বুধবার (০৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মাহাবুবুল আলম তালুকদার।

তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো আগে থেকেই অঘোষিত লকডাউন ছিল, শুধু ঘোষণা হয়নি। তাছাড়া ১১ মার্চ থেকে সেখানে এনজিও সংস্থাদের কাজ বন্ধ করা হয়েছিল। শুধু অতি জরুরি কার্যক্রম চালু ছিল।

মাহাবুবুল আলম বলেন, বুধবার থেকে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক পুরো জেলা লকডাউন করেছেন।

ফলে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো লকডাউনের আওতায় পড়েছে। ক্যাম্পগুলোতে বাইরে থেকে কোনো মানুষ যাতে ঢুকতে না পারে, সে বিষয়ে কঠোর নজরদারি রয়েছে। সেখানকার পরিস্থিতি আগের মতো নেই। ক্যাম্পে শুধু  ইমার্জেন্সি কার্যক্রম চালু থাকবে।

২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমার থেকে প্রাণে বাঁচতে বাংলাদেশে পালিয়ে এসে উখিয়া ও টেকনাফে ৭ লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নেয়। এর আগে থেকেই ৪ লাখ রোহিঙ্গা এদেশে অবস্থান করছিল। সব মিলিয়ে এখন কক্সবাজারে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরগুলোতে রয়েছেন।