ঢাকা ০৪:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
Logo বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের টানা দ্বিতীয়বারের মতো এশিয়া কাপ জয় Logo নওগাঁয় চামড়া ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতির বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগে মানব বন্ধন Logo নওগাঁয় মোবাইল কোর্টে ব্যবসায়ী ও ট্রাক চালকের জরিমানা Logo সেবা প্রার্থীদের বিশ্রামের জন্য নিজ উদ্যোগে ব্রেঞ্চ দিলেন বেলাল Logo বাংলাদেশ ব্যাটিং ব্যর্থতায় এক ম্যাচ আগেই সিরিজ হার Logo মানুষ আমার প্রেমে পড়ে, আমি পড়ি না: পরীমণি Logo বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত ব্যবসা বন্ধ করলে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত Logo অন্তর্বর্তী সরকার আ.লীগকে নিষিদ্ধ করতে পারে না: জিএম কাদের Logo দ্বিতীয়বার রাজপথে নামতে প্রস্তুত আছি,,প্রয়োজনে জীবন দিতেও প্রস্তুত: সারজিস আলম Logo এমএলএসের মৌসুম সেরা খেলোয়াড় লিওনেল মেসি

তরুণদের সতর্ক করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

ছবি: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক তেদরোস আদহানোম গেব্রেয়েসাস

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:  মহামারি করোনা ভাইরাসে তরুণরা তুলনামূলক নিরাপদ বলেই মনে করা হতো। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এবার শুনাল ভিন্ন কথা। সংস্থাটি বলছে, করোনায় তরুণদের নিশ্চিন্ত থাকার সুযোগ নেই। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে তাদেরও মৃত্যু হতে পারে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, তরুণরা করোনা ভাইরাস থেকে নিরাপদ নয় বলে সতর্ক করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ডব্লিউএইচও বলছে, তরুণদেরও সামাজিক দূরত্ব ও যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিধি-নিষেধ মেনে চলতে হবে। অধিক ঝুঁকিপূর্ণ বৃদ্ধদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। অন্যথায় বিপর্যয় ঘটতে পারে।

এ সম্পর্কে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক তেদরোস আদহানোম গেব্রেয়েসাস বলেন, করোনা ভাইরাসে অন্যদের মতোই অবস্থা হতে পারে তরুণদেরও। তাদের সিদ্ধান্ত জীবন-মৃত্যুর ক্ষেত্রে পার্থক্য তৈরি করে দিতে পারে। করোনায় তরুণদের নিরাপদ ভাবার কোনো সুযোগ নেই।

বিভিন্ন দেশে করোনা ভাইরাসে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মুখে পড়েছেন বৃদ্ধরা। তাদের ক্ষেত্রেই জটিলতা বেশি দেখা যাচ্ছে। এ কারণে নিজেদের নিরাপদ ভাবছে তরুণরা। ফলে এটি নিয়ে সতর্কবার্তা উচ্চারণ করেছেন ডব্লিউএইচও প্রধান।

প্রসঙ্গত, সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আরও বেশি ভয়ংকর হয়ে উঠছে করোনা ভাইরাস। এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশ সময় শনিবার (২১ মার্চ) সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা ১১ হাজার ৪০২ জনে পৌঁছেছে। অন্যদিকে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৭৬ হাজার ১০৪ জনে।

বর্তমানে করোনা ভাইরাসের কারণে সবচেয়ে বেশি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ইতালি। দেশটিতে একদিনেই মারা গেছেন ৬২৭ জন। এতে সেখানে মোট মৃতের সংখ্যা ৪ হাজার ৩২ পৌঁছেছে। এছাড়া ইতালিতে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা এখন পর্যন্ত ৪৭ হাজার ২১ জন। এদের মধ্যে ২ হাজার ৬৫৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

ট্যাগস
সর্বাধিক পঠিত

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের টানা দ্বিতীয়বারের মতো এশিয়া কাপ জয়

আলিশান চাল, নওগাঁ

বিজ্ঞাপন দিন

তরুণদের সতর্ক করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

আপডেট সময় ১১:২৪:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ মার্চ ২০২০

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:  মহামারি করোনা ভাইরাসে তরুণরা তুলনামূলক নিরাপদ বলেই মনে করা হতো। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এবার শুনাল ভিন্ন কথা। সংস্থাটি বলছে, করোনায় তরুণদের নিশ্চিন্ত থাকার সুযোগ নেই। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে তাদেরও মৃত্যু হতে পারে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, তরুণরা করোনা ভাইরাস থেকে নিরাপদ নয় বলে সতর্ক করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ডব্লিউএইচও বলছে, তরুণদেরও সামাজিক দূরত্ব ও যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিধি-নিষেধ মেনে চলতে হবে। অধিক ঝুঁকিপূর্ণ বৃদ্ধদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। অন্যথায় বিপর্যয় ঘটতে পারে।

এ সম্পর্কে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক তেদরোস আদহানোম গেব্রেয়েসাস বলেন, করোনা ভাইরাসে অন্যদের মতোই অবস্থা হতে পারে তরুণদেরও। তাদের সিদ্ধান্ত জীবন-মৃত্যুর ক্ষেত্রে পার্থক্য তৈরি করে দিতে পারে। করোনায় তরুণদের নিরাপদ ভাবার কোনো সুযোগ নেই।

বিভিন্ন দেশে করোনা ভাইরাসে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মুখে পড়েছেন বৃদ্ধরা। তাদের ক্ষেত্রেই জটিলতা বেশি দেখা যাচ্ছে। এ কারণে নিজেদের নিরাপদ ভাবছে তরুণরা। ফলে এটি নিয়ে সতর্কবার্তা উচ্চারণ করেছেন ডব্লিউএইচও প্রধান।

প্রসঙ্গত, সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আরও বেশি ভয়ংকর হয়ে উঠছে করোনা ভাইরাস। এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বাংলাদেশ সময় শনিবার (২১ মার্চ) সকাল পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা ১১ হাজার ৪০২ জনে পৌঁছেছে। অন্যদিকে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৭৬ হাজার ১০৪ জনে।

বর্তমানে করোনা ভাইরাসের কারণে সবচেয়ে বেশি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ইতালি। দেশটিতে একদিনেই মারা গেছেন ৬২৭ জন। এতে সেখানে মোট মৃতের সংখ্যা ৪ হাজার ৩২ পৌঁছেছে। এছাড়া ইতালিতে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা এখন পর্যন্ত ৪৭ হাজার ২১ জন। এদের মধ্যে ২ হাজার ৬৫৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।