ঢাকা ১০:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ মার্চ ২০২৫, ২৩ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
Logo নওগাঁ সদর থানায় শিক্ষককে ডেকে এনে তালাবদ্ধ করে রাখার অভিযোগ ওসি নুরে আলম সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে Logo হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন মির্জা ফখরুল Logo কক্সবাজারে রোহিঙ্গা নেতাকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪ Logo মিরপুরে ‘গার্ড অব অনার’ পেলেন মুশফিকুর রহিম Logo অর্থপাচার মামলায় ৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান Logo অবৈধ বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র Logo প্রকাশ্যে ধুমপান নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীতে নারীদের মশাল মিছিল Logo ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পানিতে ডুবে দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু Logo শিক্ষকদের বিভিন্ন ভাতা বাড়ছে, সুখবর দিলেন বিদায়ী শিক্ষা উপদেষ্টা Logo বিয়ের আগেই ভেঙে গেল তামান্না-বিজয়ের দীর্ঘ দিনের প্রেমের সম্পর্ক

শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর

শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

স্টাফ রিপোর্টার : সশস্ত্র বাহিনী দিবসে শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা সম্মিলিতভাবে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সমন্বিত আক্রমণের সূচনা করে। প্রতিবছর দিনটি সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করে বাংলাদেশ।

দিবসটি উপলক্ষে রোববার সকালে ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণের বেদিতে মুক্তিযুদ্ধে ত্যাগ স্বীকারকারী সেনাবাহিনীর শহীদ সদস্যদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি। কিছু সময় সেখানে নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি। পরে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল রাষ্ট্রপতিকে সামরিক কায়দায় অভিবাদন জানায়। বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। পরে রাষ্ট্রপতি শিখা অনির্বাণ চত্বরে রাখা পরিদর্শন বইয়ে সই করেন।

রাষ্ট্রপতির পর সেখানে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি শিখা অনির্বাণের বেদিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের পর মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের মহান আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান জানানোর অংশ হিসেবে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌ বাহিনী এবং বিমান বাহিনীর বাছাইকৃত চৌকষ সদস্যের একটি দল এ সময় গার্ড অব অনার প্রদান করে এবং বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে।

এরপর সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল মোহাম্মদ শাহীন ইকবাল এবং বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নান নিজ নিজ বাহিনীর পক্ষে শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সারাদেশে সেনা নিবাস, নৌ ঘাঁটি ও স্থাপনা, বিমান বাহিনী ঘাঁটিসহ তিন বাহিনীর অধীনের বিভিন্ন স্থাপনায় নানা কর্মসূচি নেয়া হয়েছে।

ট্যাগস

নওগাঁ সদর থানায় শিক্ষককে ডেকে এনে তালাবদ্ধ করে রাখার অভিযোগ ওসি নুরে আলম সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে

শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর

আপডেট সময় ১১:৪১:৩২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ নভেম্বর ২০২১

স্টাফ রিপোর্টার : সশস্ত্র বাহিনী দিবসে শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা সম্মিলিতভাবে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সমন্বিত আক্রমণের সূচনা করে। প্রতিবছর দিনটি সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করে বাংলাদেশ।

দিবসটি উপলক্ষে রোববার সকালে ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণের বেদিতে মুক্তিযুদ্ধে ত্যাগ স্বীকারকারী সেনাবাহিনীর শহীদ সদস্যদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি। কিছু সময় সেখানে নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি। পরে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল রাষ্ট্রপতিকে সামরিক কায়দায় অভিবাদন জানায়। বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। পরে রাষ্ট্রপতি শিখা অনির্বাণ চত্বরে রাখা পরিদর্শন বইয়ে সই করেন।

রাষ্ট্রপতির পর সেখানে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি শিখা অনির্বাণের বেদিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের পর মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের মহান আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান জানানোর অংশ হিসেবে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌ বাহিনী এবং বিমান বাহিনীর বাছাইকৃত চৌকষ সদস্যের একটি দল এ সময় গার্ড অব অনার প্রদান করে এবং বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে।

এরপর সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল মোহাম্মদ শাহীন ইকবাল এবং বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নান নিজ নিজ বাহিনীর পক্ষে শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সারাদেশে সেনা নিবাস, নৌ ঘাঁটি ও স্থাপনা, বিমান বাহিনী ঘাঁটিসহ তিন বাহিনীর অধীনের বিভিন্ন স্থাপনায় নানা কর্মসূচি নেয়া হয়েছে।