ঢাকা ০২:১৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বেনাপোলে রেলপথে দেড় হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি

বেনাপোল স্থলবন্দর

যশোর প্রতিনিধিঃ   দেশের সর্ব বৃহত্তর স্থলবন্দর বেনাপোল দিয়ে ভারত থেকে ৪২টি রেল ওয়াগানে দেড় হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৯ জুন) রাতে পেঁয়াজ ভর্তি রেল ওয়াগান ট্রেনটি বেনাপোল স্টেশনে এসে পৌঁছায়।

বুধবার (১০ জুন) কাগজপত্রের আনুষ্ঠানিককতা শেষে নওয়াপাড়ায় এসব পণ্য খালাস করা হয়।পরে দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে পৌঁছানো বলে জানানো হয়েছে।

পেঁয়াজের আমদানিকারক হলো- সাতক্ষীরার রিয়াজ এন্টারপ্রাইজ, সাতক্ষীরার বাবা ভুলানাথ এন্টারপ্রাইজ ও বগুড়ার বিকে ট্রেডার্স।

এই পৃথক তিনটি এলসিতে এ পণ্য আমদানি করা হয়। পণ্যের রপ্তানিকারক ভারতের বসিরহাটের শ্রীগুরু ইন্টারন্যাশনাল। ইনভয়েজ অনুযায়ী প্রতি মেট্রিকটন পেঁয়াজের আমদানি খরচ পড়েছে ১৫৫ মার্কিন ডলার।

বেনাপোল কাস্টমস হাউজের রাজস্ব কর্মকর্তা নাইম মিরণ জানান, বর্তমানে স্থলপথে আমদানি শুরু হয়েছে।

আশা করা যাচ্ছে স্থলপথের পাশাপাশি রেলপথেও এভাবে বাণিজ্য চালু থাকবে। ব্যবসায়ীরা যাতে দ্রুত পণ্য খালাস নিতে পারেন তার জন্য তারা আন্তরিকভাবে কাজ করছেন।

বেনাপোল রেলস্টেশন মাস্টার সাইদুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, পণ্য চালানটি ছাড়করণের জন্য কাস্টমস ও রেলের আনুষ্ঠানিকতা চলছে। কার্যক্রম শেষে চালানটি ছাড় দেওয়া হবে।

ট্যাগস

বেনাপোলে রেলপথে দেড় হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি

আপডেট সময় ০১:৩১:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ জুন ২০২০

যশোর প্রতিনিধিঃ   দেশের সর্ব বৃহত্তর স্থলবন্দর বেনাপোল দিয়ে ভারত থেকে ৪২টি রেল ওয়াগানে দেড় হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৯ জুন) রাতে পেঁয়াজ ভর্তি রেল ওয়াগান ট্রেনটি বেনাপোল স্টেশনে এসে পৌঁছায়।

বুধবার (১০ জুন) কাগজপত্রের আনুষ্ঠানিককতা শেষে নওয়াপাড়ায় এসব পণ্য খালাস করা হয়।পরে দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে পৌঁছানো বলে জানানো হয়েছে।

পেঁয়াজের আমদানিকারক হলো- সাতক্ষীরার রিয়াজ এন্টারপ্রাইজ, সাতক্ষীরার বাবা ভুলানাথ এন্টারপ্রাইজ ও বগুড়ার বিকে ট্রেডার্স।

এই পৃথক তিনটি এলসিতে এ পণ্য আমদানি করা হয়। পণ্যের রপ্তানিকারক ভারতের বসিরহাটের শ্রীগুরু ইন্টারন্যাশনাল। ইনভয়েজ অনুযায়ী প্রতি মেট্রিকটন পেঁয়াজের আমদানি খরচ পড়েছে ১৫৫ মার্কিন ডলার।

বেনাপোল কাস্টমস হাউজের রাজস্ব কর্মকর্তা নাইম মিরণ জানান, বর্তমানে স্থলপথে আমদানি শুরু হয়েছে।

আশা করা যাচ্ছে স্থলপথের পাশাপাশি রেলপথেও এভাবে বাণিজ্য চালু থাকবে। ব্যবসায়ীরা যাতে দ্রুত পণ্য খালাস নিতে পারেন তার জন্য তারা আন্তরিকভাবে কাজ করছেন।

বেনাপোল রেলস্টেশন মাস্টার সাইদুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, পণ্য চালানটি ছাড়করণের জন্য কাস্টমস ও রেলের আনুষ্ঠানিকতা চলছে। কার্যক্রম শেষে চালানটি ছাড় দেওয়া হবে।


Notice: ob_end_flush(): failed to send buffer of zlib output compression (0) in /home2/visionnewstoday/public_html/wp-includes/functions.php on line 5471