ঢাকা ০৭:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ৩১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাতক্ষীরায় ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় বিজিবি সদস্য মরদেহ উদ্ধার

সাতক্ষীরার শ্যামনগরে ঘরের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় বিজিবি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। বুধবার (১৪ মে) সকাল ৭টার দিকে শ্যামনগরস্থ নীলডুমুর বিজিবি ক্যাম্পের পার্শ্ববর্তী বুড়িগোয়ালিনী গ্রামের পলাশের ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।

বিজিবি সদস্যের নাম সিপাহি আবু সালেহ আহম্মেদ (৩৫)। তিনি গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া থানার বাসুরিয়া গ্রামের মো. সিদ্দিক মোল্যার ছেলে। তার বিজিবি সদস্য নং-১০৩১৫৭। তিনি সাতক্ষীরার নীলডুমুরস্থ বিজিবি ১৭ ব্যাটালিয়নে সিপাহি হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, শ্যামনগরের নীলডুমুর বিজিবি ক্যাম্পের পার্শ্ববর্তী বুড়িগোয়ালিনী গ্রামের পলাশের ভাড়া বাসায় থাকতেন সালেহ। প্রতিদিনের মতো বুধবার সকালে ঘুম থেকে না ওঠায় সহকর্মীরা খোঁজ নিতে গিয়ে তাকে নিজ কক্ষে সিলিং ফ্যানে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। দ্রুত উদ্ধার করে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

সাতক্ষীরা সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) শফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। উপপরিদর্শক ফারুক আলী মন্ডলকে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেবেন।

তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যার কারণ জানা যায়নি। তবে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

ট্যাগস

সাতক্ষীরায় ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় বিজিবি সদস্য মরদেহ উদ্ধার

আপডেট সময় ০৬:৫৭:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫

সাতক্ষীরার শ্যামনগরে ঘরের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় বিজিবি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। বুধবার (১৪ মে) সকাল ৭টার দিকে শ্যামনগরস্থ নীলডুমুর বিজিবি ক্যাম্পের পার্শ্ববর্তী বুড়িগোয়ালিনী গ্রামের পলাশের ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।

বিজিবি সদস্যের নাম সিপাহি আবু সালেহ আহম্মেদ (৩৫)। তিনি গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া থানার বাসুরিয়া গ্রামের মো. সিদ্দিক মোল্যার ছেলে। তার বিজিবি সদস্য নং-১০৩১৫৭। তিনি সাতক্ষীরার নীলডুমুরস্থ বিজিবি ১৭ ব্যাটালিয়নে সিপাহি হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, শ্যামনগরের নীলডুমুর বিজিবি ক্যাম্পের পার্শ্ববর্তী বুড়িগোয়ালিনী গ্রামের পলাশের ভাড়া বাসায় থাকতেন সালেহ। প্রতিদিনের মতো বুধবার সকালে ঘুম থেকে না ওঠায় সহকর্মীরা খোঁজ নিতে গিয়ে তাকে নিজ কক্ষে সিলিং ফ্যানে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। দ্রুত উদ্ধার করে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

সাতক্ষীরা সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) শফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। উপপরিদর্শক ফারুক আলী মন্ডলকে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেবেন।

তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে আত্মহত্যার কারণ জানা যায়নি। তবে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।