ঢাকা ১১:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রায় ৬ মাস ধরে অকেজো নওগাঁর আরটি-পিসিআর ল্যাব

২০২১ করোনা মহামারীতে মানষের জীবন যখন আতঙ্কে অতিবাহিত হচ্ছিলো  তখন করোনা রোগী সোনাক্তর  জন্য স্থাপন করা হয়  ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে আরটি-পিসিআর ল্যাব। প্রতিদিন এল্যাবে  কম্পক্ষে ২০০ রোগী শনাক্ত করা হতাে।

কিন্তু বর্তমানে  করোনা রোগীনা থাকায় এ ল্যাবটি অকেজো হয়ে আছে । তবে যদি কোনো রোগী করোনা পরীক্ষা করাতে চায় তাহলে তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ জানায়, ল্যাবে একজনের পরীক্ষা করতে যতটুকু খরচ হয়, ৩০০ জনের পরীক্ষা করতে একই খরচ হয়। করোনা রোগী কম থাকায় পরীক্ষা করতে অধিক খরচ হয়।

মূলত এ কারণে এটি বন্ধ করে রাখা হয়েছে। তবে মেডিকেল কলেজের বিভিন্ন রকম পরীক্ষা করতে আগামীতে ল্যাবটি চালু করা হবে। নওগাঁ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের লেকচারার ড. মো. রুহুল আমিন বলেন, সবকিছু স্বাভাবিক হওয়ার পর আর কেউ করোনা পরীক্ষা করতে আসে না। এখন এটা একটি সাধারণ ব্যাধির মতো হয়েছে।

নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. জাহিদ নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, আরটি-পিসিআর ল্যাব মূলত মেডিকেল কলেজের তত্ত্বাবধানে আছে। আমাদের এখানে ছয় মাসে একটি করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে। যেহেতু রোগী নেই, এজন্য আমরা আপাতত ল্যাবটি বন্ধ রেখেছি। তবে মেডিকেল কলেজের বিভিন্নরকম পরীক্ষার জন্য ল্যাবটি ব্যবহার করা হবে।

তিনি আরও বলেন, র‌্যাপিড অ্যান্টিজেনের মাধ্যমে করোনা উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের কোভিড-১৯ পরীক্ষা করা হবে অথবা তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে পাঠানো হবে।
দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ হানা দেওয়ার দীর্ঘ ১৭ মাস পর নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালে ২০২১ সালের ৩ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে আরটি-পিসিআর ল্যাব উদ্বোধন করেন খাদ্যমন্ত্রী ও নওগাঁ-১ আসনের সংসদ সদস্য সাধন চন্দ্র মজুমদার।

প্রায় ৬ মাস ধরে অকেজো নওগাঁর আরটি-পিসিআর ল্যাব

আপডেট সময় ০৪:৪৭:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩

২০২১ করোনা মহামারীতে মানষের জীবন যখন আতঙ্কে অতিবাহিত হচ্ছিলো  তখন করোনা রোগী সোনাক্তর  জন্য স্থাপন করা হয়  ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে আরটি-পিসিআর ল্যাব। প্রতিদিন এল্যাবে  কম্পক্ষে ২০০ রোগী শনাক্ত করা হতাে।

কিন্তু বর্তমানে  করোনা রোগীনা থাকায় এ ল্যাবটি অকেজো হয়ে আছে । তবে যদি কোনো রোগী করোনা পরীক্ষা করাতে চায় তাহলে তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ জানায়, ল্যাবে একজনের পরীক্ষা করতে যতটুকু খরচ হয়, ৩০০ জনের পরীক্ষা করতে একই খরচ হয়। করোনা রোগী কম থাকায় পরীক্ষা করতে অধিক খরচ হয়।

মূলত এ কারণে এটি বন্ধ করে রাখা হয়েছে। তবে মেডিকেল কলেজের বিভিন্ন রকম পরীক্ষা করতে আগামীতে ল্যাবটি চালু করা হবে। নওগাঁ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের লেকচারার ড. মো. রুহুল আমিন বলেন, সবকিছু স্বাভাবিক হওয়ার পর আর কেউ করোনা পরীক্ষা করতে আসে না। এখন এটা একটি সাধারণ ব্যাধির মতো হয়েছে।

নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. জাহিদ নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, আরটি-পিসিআর ল্যাব মূলত মেডিকেল কলেজের তত্ত্বাবধানে আছে। আমাদের এখানে ছয় মাসে একটি করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে। যেহেতু রোগী নেই, এজন্য আমরা আপাতত ল্যাবটি বন্ধ রেখেছি। তবে মেডিকেল কলেজের বিভিন্নরকম পরীক্ষার জন্য ল্যাবটি ব্যবহার করা হবে।

তিনি আরও বলেন, র‌্যাপিড অ্যান্টিজেনের মাধ্যমে করোনা উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের কোভিড-১৯ পরীক্ষা করা হবে অথবা তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে পাঠানো হবে।
দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ হানা দেওয়ার দীর্ঘ ১৭ মাস পর নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালে ২০২১ সালের ৩ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে আরটি-পিসিআর ল্যাব উদ্বোধন করেন খাদ্যমন্ত্রী ও নওগাঁ-১ আসনের সংসদ সদস্য সাধন চন্দ্র মজুমদার।