বিনোদন ডেস্ক : বিশেষ দিবস কিংবা ঈদকে ঘিরে প্রতিবছরই অভিনয়শিল্পী-নির্মাতাদের ব্যস্ততা থাকে তুঙ্গে। সেই ধারাবাহিকতায় করোনা প্রকোপের মধ্যেও এই উৎসবকে ঘিরে নির্মাণ নির্মাতারা করেছেন বিশেষ নাটক।
সর্বোচ্চ সতর্কতা মেনে অভিনয়শিল্পীরা অভিনয় করেছেন সেসব নাটকে। অন্যান্য অনেক তারকার ভিড়ে এই ঈদে ২১টি নাটক নিয়ে হাজির হচ্ছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ। এমনটাই জানিয়েছেন অভিনেত্রী নিজে।
নাটকগুলো হলো- এস আর মজুমদারের ‘মন দরিয়া’ (জিয়াউল ফারুক অপূর্ব), মেহেদি হাসান জনির ‘আদরে’ (জিয়াউল ফারুক অপূর্ব), সঞ্জয় সমদ্দারের ‘শোক সভা’ (জিয়াউল ফারুক অপূর্ব), ইমরাউল রাফাতের ‘ডাকাতের বংশ’ (জিয়াউল ফারুক অপূর্ব), শিহাব শাহীনের ‘স্বামীর ১০টি বদভ্যাস’ (জিয়াউল ফারুক অপূর্ব), মাহমুদুর রহমান হিমির ‘২১ বছর পরে’ (জিয়াউল ফারুক অপূর্ব), কাজল আরেফিন অমির ‘আপন’ (আফরান নিশো), জিয়াউল হক পলাশের ‘রিভেঞ্জ’ (আফরান নিশো), তৌফিকুল ইসলামের ‘প্রেম ফ্যাশন’ ( তৌসিফ মাহবুব), মাবরুর রশীদ বান্নাহর ‘আমাদের বিয়ে’ (তৌসিফ মাহবুব), মিফতাহ আনানের ‘মজনু ভাই’ (তৌসিফ মাহবুব), পনির খানের ‘ফাইস্যা গেছে দুলাভাই’ (তৌসিফ মাহবুব), এম আই জুয়েলের ‘আমার বাপের অনেক টাকা’ (জোভান), মাবরুর রশীদ বান্নাহর ‘মায়ের ডাক’ ( তাহসান, তৌসিফ, জোভান), প্রবীর রায় চৌধুরীর ‘বাবা তোমায় ভালোবাসি’ (জোভান), গৌতম কৈরীর ‘কি জানি কি কারণে’ (জোভান), ইশতিয়াক জিহাদের ‘বিড়াল তপস্বী’, মেহেদি হাসান জনির ‘সিনেমাটিক প্রেম’ ( মিশু সাব্বির), মাবরুর রশীদ বান্নাহর ‘হোম পলিটিক্স’ (তাহসান), পথিক সাধনের ‘রহিম রূপবান’ (জোভান) ও রায়হান খানের ‘ফ্র্যাকচার’ (জোভান)।
এবার ঈদের কাজগুলো প্রসঙ্গে তাসনিয়া ফারিণ বলেন, গত ঈদে আমার খুব বেশি কাজ যায়নি। সেদিক থেকে এবার একটু বেশি-ই কাজ যাচ্ছে। লকডাউনের কারণে আরও কিছু কাজ ক্যান্সেল করতে হয়েছে, নাহলে সংখ্যাটা আরও বেশি হতো।
সবসময় তো রোমান্টিক কিংবা রোমান্টিক-কমেডি নাটক করা হয়। সেই জায়গা থেকে এবার একটু পারিবারিক গল্পের কাজ বেশি করেছি।
পারিবারিক আবহের যে গল্প রয়েছে সেরকম কাজের সংখ্যায় এবার বেশি। এছাড়া রোমান্টিক কিংবা কমেডি গল্পেও কিছু করেছি। চেষ্টা করেছি ভিন্ন স্বাদ রাখার। দর্শকরা উপভোগ করবেন বলেই আমার বিশ্বাস।