ঢাকা ০২:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ১১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রেস ফ্রিডম অ্যাওয়ার্ড পেলেন আলোকচিত্রী শহিদুল আলম

শহিদুল আলম

স্টাফ রিপোর্টারঃ  সাহসী সাংবাদিকতার জন্য বাংলাদেশ, ইরান, নাইজেরিয়া  ও রাশিয়ার চার সাংবাদিককে ইন্টারন্যাশনাল প্রেস ফ্রিডম অ্যাওয়ার্ড ২০২০ এ ভূষিত করা হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে এই পুরস্কার পেয়েছেন আলোকচিত্রী শহিদুল আলম।

আজ সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে দ্য কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট (সিপিজে) এই চার জনের নাম ঘোষণা করে। সিপিজে-

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়,  তাদের প্রতিবেদনের জন্য এই চার জনই গ্রেপ্তার হয়েছেন কিংবা ফৌজদারি মামলা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।

শহিদুল আলম ছাড়া পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন- ইরানের মোহাম্মদ মোসায়েদ, নাইজেরিয়ার দাপো ওলোরুনিওমি এবং রাশিয়ার স্‌ভেৎলানা প্রোকোপেভা।

পুরস্কারের জন্য নাম ঘোষণার পর শহিদুল আলম দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, সিপিজের এই পুরস্কার শুধু আমার নয়, যারাই অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছেন এই পুরস্কার তাদের সবার।

তিনি বলেন, ‘সিপিজে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যারা অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে তাদের পুরস্কৃত করে, এটি অত্যন্ত আনন্দের।

কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র জুলিয়ান আসাঞ্জকে যখন নিপীড়ন করে আর সিপিজে তার প্রতিবাদ করে না, তখন সেটি মনে কষ্ট দেয়, খারাপ লাগে।’

ট্যাগস

সর্বাধিক পঠিত

প্রেস ফ্রিডম অ্যাওয়ার্ড পেলেন আলোকচিত্রী শহিদুল আলম

আপডেট সময় ০১:০৬:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জুলাই ২০২০

স্টাফ রিপোর্টারঃ  সাহসী সাংবাদিকতার জন্য বাংলাদেশ, ইরান, নাইজেরিয়া  ও রাশিয়ার চার সাংবাদিককে ইন্টারন্যাশনাল প্রেস ফ্রিডম অ্যাওয়ার্ড ২০২০ এ ভূষিত করা হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে এই পুরস্কার পেয়েছেন আলোকচিত্রী শহিদুল আলম।

আজ সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে দ্য কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট (সিপিজে) এই চার জনের নাম ঘোষণা করে। সিপিজে-

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়,  তাদের প্রতিবেদনের জন্য এই চার জনই গ্রেপ্তার হয়েছেন কিংবা ফৌজদারি মামলা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।

শহিদুল আলম ছাড়া পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন- ইরানের মোহাম্মদ মোসায়েদ, নাইজেরিয়ার দাপো ওলোরুনিওমি এবং রাশিয়ার স্‌ভেৎলানা প্রোকোপেভা।

পুরস্কারের জন্য নাম ঘোষণার পর শহিদুল আলম দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, সিপিজের এই পুরস্কার শুধু আমার নয়, যারাই অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছেন এই পুরস্কার তাদের সবার।

তিনি বলেন, ‘সিপিজে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যারা অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে তাদের পুরস্কৃত করে, এটি অত্যন্ত আনন্দের।

কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র জুলিয়ান আসাঞ্জকে যখন নিপীড়ন করে আর সিপিজে তার প্রতিবাদ করে না, তখন সেটি মনে কষ্ট দেয়, খারাপ লাগে।’