ঢাকা ১০:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বেনাপোল ইমিগ্রেশনে ৩ ঘন্টা আটকে ভোগান্তিতে সহস্রধীক যাত্রী

 বেনাপোল প্রতিনিধি: বেনাপোল ইমিগ্রেশনে স্বাস্থ্য পরীক্ষার কোন চিকিৎসক না থাকায় আজ শনিবার সকালে প্রায় ৩ ঘন্টা আটকে ছিল ভারত ফেরত সহস্রধীক পাসপোর্টধারী যাত্রী। এসময় চরম ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। ভারত থেকে আসা বাংলাদেশি যাত্রী রুমেল বলেন, তারা ভারতে প্রয়োজনীয় কাজ শেষে ভোর ৬ টায় বেনাপোল ইমিগ্রেশন আসেন।

কিন্তু ইমিগ্রেশন স্বাস্থ্য কেন্দ্রের কর্মীরা না থাকায় ইমিগ্রেশন পুলিশ তাদের পাসপোর্ট সিল বন্ধ করে দেয় । যাত্রী তাহামিনা বলেন, প্রায় ৩ ঘন্টারও অধিক সময় পরিবার পরিজন নিয়ে আটকা পড়েন।

এতে ভোগান্তির পাশাপাশি যাতায়াতের ট্রেন,বাস না পাওয়ায় এখন কিভাবে বাড়িতে ফিরবেন দুঃচিন্তায় পড়েছেন। বেনাপোল ইমিগ্রেশনের মেডিকেল অফিসার নাজিম উদ্দনি বলেন, তাদেরকে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় যশোর থেকে এসে অফিস করতে হয়।

কিন্তু এত ভোরে বাস সংকটে আসতে দেরি হচ্ছে।এছাড়া ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ বলছেন স্বাস্ত্য পরীক্ষার ফরমে মেডিকেল অফিসারের সহ,ছিল থাকতে হবে।

এক্ষেত্রে একজন মেডিকেল অফিসারের পক্ষে এতকিছু করা অসম্ভব হয়ে দাড়িয়েছে। বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কমৃকর্তা(ওসি তদন্ত) মহাসিন বলেন, তারা ভোর ৬ টা থেকে অফিস করছেন।

তবে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে মেডিকেল অফিসার না থাকায় যাত্রীদের ভিড়ে এ দূর্ভোগ সৃষ্টি হয়। জানা যায়, বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় ভিষায় সাধারণ যাত্রীদের প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ভারত থেকে ফিরছেন বাংলাদেশি ও আসছেন ভারতীয়রা।

করোনা ভাইরাস সংক্রমন এড়াতে আগে কেবল ভারত ফেরত দেশ,বিদেশি যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হলেও এখন যাত্রীদের প্রবেশের আগে আও একটি স্বাস্থ্য পরীক্ষার ফরম পূরণ করে মেডিকেল অফিসারের সাক্ষর নিতে হচ্ছে। পরেএ ফরমটি দেখে ইমিগ্রেশন পুলিশ যাত্রীদের প্রবেশের অনুমতি দেয়। কিন্তু স্বাস্থ্য কেন্দ্রের চিকিৎসক দেরিতে আসায় যাত্রীরা আটকা পড়ে।

ট্যাগস

বেনাপোল ইমিগ্রেশনে ৩ ঘন্টা আটকে ভোগান্তিতে সহস্রধীক যাত্রী

আপডেট সময় ১১:৩৪:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ মার্চ ২০২০

 বেনাপোল প্রতিনিধি: বেনাপোল ইমিগ্রেশনে স্বাস্থ্য পরীক্ষার কোন চিকিৎসক না থাকায় আজ শনিবার সকালে প্রায় ৩ ঘন্টা আটকে ছিল ভারত ফেরত সহস্রধীক পাসপোর্টধারী যাত্রী। এসময় চরম ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। ভারত থেকে আসা বাংলাদেশি যাত্রী রুমেল বলেন, তারা ভারতে প্রয়োজনীয় কাজ শেষে ভোর ৬ টায় বেনাপোল ইমিগ্রেশন আসেন।

কিন্তু ইমিগ্রেশন স্বাস্থ্য কেন্দ্রের কর্মীরা না থাকায় ইমিগ্রেশন পুলিশ তাদের পাসপোর্ট সিল বন্ধ করে দেয় । যাত্রী তাহামিনা বলেন, প্রায় ৩ ঘন্টারও অধিক সময় পরিবার পরিজন নিয়ে আটকা পড়েন।

এতে ভোগান্তির পাশাপাশি যাতায়াতের ট্রেন,বাস না পাওয়ায় এখন কিভাবে বাড়িতে ফিরবেন দুঃচিন্তায় পড়েছেন। বেনাপোল ইমিগ্রেশনের মেডিকেল অফিসার নাজিম উদ্দনি বলেন, তাদেরকে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় যশোর থেকে এসে অফিস করতে হয়।

কিন্তু এত ভোরে বাস সংকটে আসতে দেরি হচ্ছে।এছাড়া ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ বলছেন স্বাস্ত্য পরীক্ষার ফরমে মেডিকেল অফিসারের সহ,ছিল থাকতে হবে।

এক্ষেত্রে একজন মেডিকেল অফিসারের পক্ষে এতকিছু করা অসম্ভব হয়ে দাড়িয়েছে। বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কমৃকর্তা(ওসি তদন্ত) মহাসিন বলেন, তারা ভোর ৬ টা থেকে অফিস করছেন।

তবে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে মেডিকেল অফিসার না থাকায় যাত্রীদের ভিড়ে এ দূর্ভোগ সৃষ্টি হয়। জানা যায়, বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় ভিষায় সাধারণ যাত্রীদের প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ভারত থেকে ফিরছেন বাংলাদেশি ও আসছেন ভারতীয়রা।

করোনা ভাইরাস সংক্রমন এড়াতে আগে কেবল ভারত ফেরত দেশ,বিদেশি যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হলেও এখন যাত্রীদের প্রবেশের আগে আও একটি স্বাস্থ্য পরীক্ষার ফরম পূরণ করে মেডিকেল অফিসারের সাক্ষর নিতে হচ্ছে। পরেএ ফরমটি দেখে ইমিগ্রেশন পুলিশ যাত্রীদের প্রবেশের অনুমতি দেয়। কিন্তু স্বাস্থ্য কেন্দ্রের চিকিৎসক দেরিতে আসায় যাত্রীরা আটকা পড়ে।