ঢাকা ১১:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫, ২৩ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

উত্তেজনার মধ্যেই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালালো পাকিস্তান

ভারতের সঙ্গে চলমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সফলভাবে ৪৫০ কিলোমিটার পাল্লার একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে বলে দাবি করেছে দেশটি। ‘আব্দালি উইপন সিস্টেম’ নামের এই ক্ষেপণাস্ত্র ‘সিন্ধু মহড়া’র অংশ হিসেবে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসলামাবাদ। খবর এনডিটিভির

কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কে উত্তেজনা তীব্রতর হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের এই ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষাকে একটি ‘গুরুতর উসকানি’ হিসেবে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সরকারি সূত্র।

এদিকে এক বিবৃতিতে পাকিস্তান সরকার বলেছে, ক্ষেপণাস্ত্রটির উৎক্ষেপণের লক্ষ্য ছিল সেনাবাহিনীর প্রস্তুতি যাচাই এবং ক্ষেপণাস্ত্রের উন্নত ন্যাভিগেশন সিস্টেম ও গতিশীলতা পরীক্ষা করা।

এতে আরও বলা হয়, এর সফল উৎক্ষেপণের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ও সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা সেনাবাহিনীর প্রস্তুতি এবং প্রযুক্তিগত সক্ষমতার প্রতি পূর্ণ আস্থা প্রকাশ করেছেন।

সম্প্রতি অধিকৃত কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা এখন চরমে। পারমাণবিক শক্তিধর প্রতিবেশী দুটি দেশই সীমিত পরিসরে সামরিক হামলার আভাস দিচ্ছে। এতে ইউক্রেন ও মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধাবস্থার মধ্যে এশিয়াতেও একই পরিস্থিতি তৈরির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তবে কোনোমতেই আরেকটি যুদ্ধ চাইছে না আর্ন্তজাতিক সম্প্রদায়।

ট্যাগস

সর্বাধিক পঠিত

উত্তেজনার মধ্যেই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালালো পাকিস্তান

আপডেট সময় ০৫:১০:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ মে ২০২৫

ভারতের সঙ্গে চলমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সফলভাবে ৪৫০ কিলোমিটার পাল্লার একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে বলে দাবি করেছে দেশটি। ‘আব্দালি উইপন সিস্টেম’ নামের এই ক্ষেপণাস্ত্র ‘সিন্ধু মহড়া’র অংশ হিসেবে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসলামাবাদ। খবর এনডিটিভির

কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কে উত্তেজনা তীব্রতর হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের এই ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষাকে একটি ‘গুরুতর উসকানি’ হিসেবে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সরকারি সূত্র।

এদিকে এক বিবৃতিতে পাকিস্তান সরকার বলেছে, ক্ষেপণাস্ত্রটির উৎক্ষেপণের লক্ষ্য ছিল সেনাবাহিনীর প্রস্তুতি যাচাই এবং ক্ষেপণাস্ত্রের উন্নত ন্যাভিগেশন সিস্টেম ও গতিশীলতা পরীক্ষা করা।

এতে আরও বলা হয়, এর সফল উৎক্ষেপণের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ও সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা সেনাবাহিনীর প্রস্তুতি এবং প্রযুক্তিগত সক্ষমতার প্রতি পূর্ণ আস্থা প্রকাশ করেছেন।

সম্প্রতি অধিকৃত কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা এখন চরমে। পারমাণবিক শক্তিধর প্রতিবেশী দুটি দেশই সীমিত পরিসরে সামরিক হামলার আভাস দিচ্ছে। এতে ইউক্রেন ও মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধাবস্থার মধ্যে এশিয়াতেও একই পরিস্থিতি তৈরির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তবে কোনোমতেই আরেকটি যুদ্ধ চাইছে না আর্ন্তজাতিক সম্প্রদায়।