ঢাকা ১১:১৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জয় বাংলা স্লোগান ও হাসিনা দেশে ফিরবে বলায় এক ব্যক্তিকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

শহীদ নূর হোসেন দিবস উপলক্ষে গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের লীগের কার্যালয়ের সামনে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ও শেখ হাসিনা দেশে আবারও ফিরে আসবেন বলায় গণপিটুনি দিয়ে এক ব্যক্তিকে পুলিশে সোপর্দ করেছে বিএনপি ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা।

যদিও তাৎক্ষণিকভাবে ওই ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি। বর্তমানে তিনি পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন।রোববার (১০ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই ব্যক্তি বিক্ষোভের মাঝে হঠাৎ এসে বলেন, শেখ হাসিনা চলে আসবেন। আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। জয় বাংলা বলে স্লোগান দেওয়া শুরু করেন। এরপরই বিক্ষোভকারীরা তাকে বেধড়ক পিটুনি দেন।

গুলশান কমার্স কলেজের শিক্ষার্থী হাবিবুর রহমান বলেন, কেউ এসে নিজেকে ছাত্রলীগ বা আওয়ামী লীগ বললেই মারার আগে যাচাই-বাছাই করা উচিত। যারা প্রকৃত আওয়ামী লীগ তারা গোপনে ষড়যন্ত্র করে মাঠে নিরীহ লোকদের পাঠাচ্ছেন। আর কাউকে পেলেই মারতে হবে কেন? তাকে পুলিশে দিয়ে দিলেই তো ভালো।তিনি আরও বলেন, আমরা না থাকলে এই মুরুব্বি মারা যেতো। আমরা চাই না কোনো মব জাস্টিস হোক। ফ্যাসিবাদীরা চাচ্ছে, নিরীহ লোকদের পাঠিয়ে গণপিটুনি খাওয়াতে। এতে তারা সুযোগ নেবে।

ট্যাগস

জয় বাংলা স্লোগান ও হাসিনা দেশে ফিরবে বলায় এক ব্যক্তিকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

আপডেট সময় ০১:২৯:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪

শহীদ নূর হোসেন দিবস উপলক্ষে গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের লীগের কার্যালয়ের সামনে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ও শেখ হাসিনা দেশে আবারও ফিরে আসবেন বলায় গণপিটুনি দিয়ে এক ব্যক্তিকে পুলিশে সোপর্দ করেছে বিএনপি ও অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা।

যদিও তাৎক্ষণিকভাবে ওই ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি। বর্তমানে তিনি পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন।রোববার (১০ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই ব্যক্তি বিক্ষোভের মাঝে হঠাৎ এসে বলেন, শেখ হাসিনা চলে আসবেন। আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। জয় বাংলা বলে স্লোগান দেওয়া শুরু করেন। এরপরই বিক্ষোভকারীরা তাকে বেধড়ক পিটুনি দেন।

গুলশান কমার্স কলেজের শিক্ষার্থী হাবিবুর রহমান বলেন, কেউ এসে নিজেকে ছাত্রলীগ বা আওয়ামী লীগ বললেই মারার আগে যাচাই-বাছাই করা উচিত। যারা প্রকৃত আওয়ামী লীগ তারা গোপনে ষড়যন্ত্র করে মাঠে নিরীহ লোকদের পাঠাচ্ছেন। আর কাউকে পেলেই মারতে হবে কেন? তাকে পুলিশে দিয়ে দিলেই তো ভালো।তিনি আরও বলেন, আমরা না থাকলে এই মুরুব্বি মারা যেতো। আমরা চাই না কোনো মব জাস্টিস হোক। ফ্যাসিবাদীরা চাচ্ছে, নিরীহ লোকদের পাঠিয়ে গণপিটুনি খাওয়াতে। এতে তারা সুযোগ নেবে।