ঢাকা ০৯:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাসিন্দাদের দক্ষিণ গাজা ছাড়ার নির্দেশ ইসরায়েলে বাহিনী

ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী এবার এবার গাজার দক্ষিণাঞ্চল থেকে লোকজনকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। খান ইউনিসের উত্তর এবং মধ্যাঞ্চলের ছয়টি এলাকা মিলে প্রায় ১ লাখ ৬৭ হাজার মানুষের বসবাস। এই বিপুল সংখ্যক লোকজনকে দ্রুত এসব এলাকা ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, তারা পূর্বাঞ্চলে বেশ কিছু ইসরায়েলি ট্যাংক দেখতে পেয়েছেন। অপরদিকে একটি স্থানীয় হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, সেখানে হতাহত লোকজনের সংখ্যা বাড়ছে। গাজা সিটির একটি বেনামি সূত্র জানিয়েছে, সেখানে দুটি স্কুলে ইসরায়েলের বিমান হামলায় ৫০ জন নিহত হয়েছে। এর আগে গাজার উত্তরাঞ্চল থেকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল ইসরায়েলি বাহিনী। সে সময় গাজার ২৩ লাখের মধ্যে বেশির ভাগ মানুষই দক্ষিণাঞ্চলে আশ্রয় নিয়েছিল। এখন আবার তাদের দক্ষিণাঞ্চল থেকেও সরে যেতে বলা হচ্ছে। দিনের পর দিন এভাবে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ছুটে বেড়াচ্ছেন তারা।

গাজায় তীব্র খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। এর মধ্যে এক এক সময় ইসরায়েলি বাহিনীর এক এক রকম নির্দেশনায় রীতিমত দিশেহারা হয়ে পড়েছেন সেখানকার ফিলিস্তিনিরা। এর আগে গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে ঢুকে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। সে সময় ১২০০ মানুষ নিহত হয় এবং প্রায় ২৪০ জনকে জিম্মি হিসেবে অপহরণ করা হয়।

এরপরেই গাজায় পাল্টা আক্রমণ চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ১৬ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচ হাজারের বেশিই শিশু।

বাসিন্দাদের দক্ষিণ গাজা ছাড়ার নির্দেশ ইসরায়েলে বাহিনী

আপডেট সময় ১১:৫৬:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩

ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী এবার এবার গাজার দক্ষিণাঞ্চল থেকে লোকজনকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। খান ইউনিসের উত্তর এবং মধ্যাঞ্চলের ছয়টি এলাকা মিলে প্রায় ১ লাখ ৬৭ হাজার মানুষের বসবাস। এই বিপুল সংখ্যক লোকজনকে দ্রুত এসব এলাকা ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, তারা পূর্বাঞ্চলে বেশ কিছু ইসরায়েলি ট্যাংক দেখতে পেয়েছেন। অপরদিকে একটি স্থানীয় হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, সেখানে হতাহত লোকজনের সংখ্যা বাড়ছে। গাজা সিটির একটি বেনামি সূত্র জানিয়েছে, সেখানে দুটি স্কুলে ইসরায়েলের বিমান হামলায় ৫০ জন নিহত হয়েছে। এর আগে গাজার উত্তরাঞ্চল থেকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল ইসরায়েলি বাহিনী। সে সময় গাজার ২৩ লাখের মধ্যে বেশির ভাগ মানুষই দক্ষিণাঞ্চলে আশ্রয় নিয়েছিল। এখন আবার তাদের দক্ষিণাঞ্চল থেকেও সরে যেতে বলা হচ্ছে। দিনের পর দিন এভাবে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ছুটে বেড়াচ্ছেন তারা।

গাজায় তীব্র খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। এর মধ্যে এক এক সময় ইসরায়েলি বাহিনীর এক এক রকম নির্দেশনায় রীতিমত দিশেহারা হয়ে পড়েছেন সেখানকার ফিলিস্তিনিরা। এর আগে গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে ঢুকে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। সে সময় ১২০০ মানুষ নিহত হয় এবং প্রায় ২৪০ জনকে জিম্মি হিসেবে অপহরণ করা হয়।

এরপরেই গাজায় পাল্টা আক্রমণ চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ১৬ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচ হাজারের বেশিই শিশু।