ঢাকা ১০:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ :
Logo মান্দায় প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে এক বিধবার বসতঘরের রাস্তা বন্ধের অভিযোগ Logo মান্দায় অটো চার্জারের ধাক্কায় এক ব্যক্তি নিহত Logo সোহাগ হত্যা মামলার আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে Logo মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল রাজনৈতিক ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী Logo ১২ দিনের যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত: ইরান Logo ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বললেন—বিমানে বোমা আছে Logo সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা Logo সোহাগ হত্যার দায়ে টিটন গাজী নামে আরও একজনসহ মোট গ্রেপ্তার ৫ Logo আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা Logo ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

মাদক এর পেশা ছাড়তে বলায় রাতভর পিটিয়ে হত্যা

নিহত রাসেল

স্টাফ রিপোর্টারঃ বাবা মায়ের দুই ছেলে ও তিন মেয়ের মধ্যে রাসেল রানা বড়। হতদরিদ্র বাবা বিভিন্ন বাড়িতে কাজ করে ছেলেকে লেখাপড়া করিয়েছেন।

গত বছর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন রাসেল। লেখাপড়ার পাশাপাশি তিনি স্থানীয় শিশু কানন নামের একটি বেসরকারি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছিলেন।

এলাকায় বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কাজে রাসেলের অংশগ্রহণ ছিল প্রশংসনীয়। এলাকায় মাদকের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেনও তিনি।

এটাই তার কাল হয়ে উঠল। কয়েকদিন আগে স্থানীয় কয়েক মাদক ব্যবসায়ীকে ঘৃণ্যতম এ পেশা ছেড়ে আলোর পথে আসতে বলেন রাসেল। আর এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন মাদক ব্যবসায়ীরা।

শনিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় বারতোপা বাজারে চায়ের স্টল থেকে ধরে নিয়ে যায় ইমরানের নেতৃত্বে কয়েক মাদক ব্যবসায়ী।

পরে তাকে নির্জন স্থানে নিয়ে বেধড়ক মারপিট করেন। এক পর্যায়ে মারা গেলে রাতের আঁধারে পাশের একটি খালের পাশে মরদেহ ফেলে দেয়া হয়।

ট্যাগস

মান্দায় প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে এক বিধবার বসতঘরের রাস্তা বন্ধের অভিযোগ

মাদক এর পেশা ছাড়তে বলায় রাতভর পিটিয়ে হত্যা

আপডেট সময় ০৪:৫৯:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২০

স্টাফ রিপোর্টারঃ বাবা মায়ের দুই ছেলে ও তিন মেয়ের মধ্যে রাসেল রানা বড়। হতদরিদ্র বাবা বিভিন্ন বাড়িতে কাজ করে ছেলেকে লেখাপড়া করিয়েছেন।

গত বছর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন রাসেল। লেখাপড়ার পাশাপাশি তিনি স্থানীয় শিশু কানন নামের একটি বেসরকারি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছিলেন।

এলাকায় বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কাজে রাসেলের অংশগ্রহণ ছিল প্রশংসনীয়। এলাকায় মাদকের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেনও তিনি।

এটাই তার কাল হয়ে উঠল। কয়েকদিন আগে স্থানীয় কয়েক মাদক ব্যবসায়ীকে ঘৃণ্যতম এ পেশা ছেড়ে আলোর পথে আসতে বলেন রাসেল। আর এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন মাদক ব্যবসায়ীরা।

শনিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় বারতোপা বাজারে চায়ের স্টল থেকে ধরে নিয়ে যায় ইমরানের নেতৃত্বে কয়েক মাদক ব্যবসায়ী।

পরে তাকে নির্জন স্থানে নিয়ে বেধড়ক মারপিট করেন। এক পর্যায়ে মারা গেলে রাতের আঁধারে পাশের একটি খালের পাশে মরদেহ ফেলে দেয়া হয়।