ঢাকা ০৮:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মা মেয়েকে ধর্ষণ

কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে জুসের সঙ্গে চেতনানাশক ওষুধ মিশিয়ে মা ও তার কিশোরী মেয়েকে অজ্ঞান করে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।

এ ঘটনায় দুই রোহিঙ্গাকে আটক করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (১৪ এপিবিএন) এর সদস্যরা। গত ২১ জুলাই (সোমবার) উপজেলার বালুখালী ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ জানায়, অভিযুক্তরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে জুসের মধ্যে চেতনানাশক মিশিয়ে ভুক্তভোগী মা ও মেয়েকে খাওয়ায়। অজ্ঞান হয়ে পড়ার পর তারা দু’জনকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। জ্ঞান ফিরলে ভিকটিমরা বিষয়টি পরিবার ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে জানায়।

পরবর্তীতে অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে দুইজনকে আটক করা হয়।

এ ঘটনায় আটককৃতরা হলেন, ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বি ব্লকের সৈয়দ হোসেনের ছেলে হাবিব উল্লাহ (৫০) এবং একই এলাকার মো. হোসেনের ছেলে মো. হাবিব উল্লাহ (১৯)।

উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফ হোসেন বলেন, ভুক্তভোগীদের অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করি এবং অভিযুক্ত দুইজনকে আটক করি।

তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে এবং তদন্ত চলমান রয়েছে।

ট্যাগস

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মা মেয়েকে ধর্ষণ

আপডেট সময় ০১:২১:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫

কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে জুসের সঙ্গে চেতনানাশক ওষুধ মিশিয়ে মা ও তার কিশোরী মেয়েকে অজ্ঞান করে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।

এ ঘটনায় দুই রোহিঙ্গাকে আটক করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (১৪ এপিবিএন) এর সদস্যরা। গত ২১ জুলাই (সোমবার) উপজেলার বালুখালী ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ জানায়, অভিযুক্তরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে জুসের মধ্যে চেতনানাশক মিশিয়ে ভুক্তভোগী মা ও মেয়েকে খাওয়ায়। অজ্ঞান হয়ে পড়ার পর তারা দু’জনকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। জ্ঞান ফিরলে ভিকটিমরা বিষয়টি পরিবার ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে জানায়।

পরবর্তীতে অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে দুইজনকে আটক করা হয়।

এ ঘটনায় আটককৃতরা হলেন, ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বি ব্লকের সৈয়দ হোসেনের ছেলে হাবিব উল্লাহ (৫০) এবং একই এলাকার মো. হোসেনের ছেলে মো. হাবিব উল্লাহ (১৯)।

উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফ হোসেন বলেন, ভুক্তভোগীদের অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করি এবং অভিযুক্ত দুইজনকে আটক করি।

তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে এবং তদন্ত চলমান রয়েছে।