ঢাকা ০৭:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫, ৬ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাজায় হামলা বন্ধের দাবিতে এবার ইসরায়েলে বিক্ষোভ

বুধবার (১৯ মার্চ) গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি নবায়ন,সামরিক অভিযান বন্ধ এবং সেখানে অবরুদ্ধ জিম্মিদের মুক্তির দাবিতে জেরুজালেমে পার্লামেন্ট ভবনের বাইরে হাজার হাজার ইসরায়েলি ব্যাপক বিক্ষোভ করে।

এই বিক্ষোভের আয়োজন করে ইসরায়েলের নেতানিয়াহুবিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এবং সাধারণ মানুষ।

বৃহস্পতিবার ( ২০ মার্চ) একটি প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমস।

সমাবেশে বিক্ষোভকারীরা ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর উদ্দেশে ‘আপনি সরকারপ্রধান, আপনিই দায়ী’, ‘আপনার হাতে রক্ত লেগে আছে’ সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
সাম্প্রতিক জনমত জরিপে দেখা গেছে , বেশিরভাগ ইসরায়েলি গাজায় সম্পূর্ণ যুদ্ধবিরতির পক্ষে।

কিন্তু রাজনৈতিকভাবে নেতানিয়াহু তার ক্ষমতাসীন জোটের অতি-ডানপন্থী সদস্যদের উপর নির্ভরশীল, যারা হামাসকে সম্পূর্ণরূপে পরাজিত করার জন্য আবার যুদ্ধ শুরু করার জন্য চাপ দেয়।

এছাড়া ইসরায়েলের অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেতের প্রধান রোনেন বারকে বরখাস্ত করার ঘোষণা দেওয়ার পরই বিক্ষোভ শুরু হয়। অভিযোগ উঠে, রোনেন বারের উপর নেতানিয়াহুর ব্যক্তিগত আস্থা নেই বলে তাকে বরখাস্ত করা হয়। এর ফলে জনসাধারণের উদ্বেগ বেড়ে উঠে।
সূত্র : দ্য নিরইয়র্ক টাইমস

ট্যাগস

সর্বাধিক পঠিত

গাজায় হামলা বন্ধের দাবিতে এবার ইসরায়েলে বিক্ষোভ

আপডেট সময় ০২:৫৩:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫

বুধবার (১৯ মার্চ) গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি নবায়ন,সামরিক অভিযান বন্ধ এবং সেখানে অবরুদ্ধ জিম্মিদের মুক্তির দাবিতে জেরুজালেমে পার্লামেন্ট ভবনের বাইরে হাজার হাজার ইসরায়েলি ব্যাপক বিক্ষোভ করে।

এই বিক্ষোভের আয়োজন করে ইসরায়েলের নেতানিয়াহুবিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এবং সাধারণ মানুষ।

বৃহস্পতিবার ( ২০ মার্চ) একটি প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমস।

সমাবেশে বিক্ষোভকারীরা ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর উদ্দেশে ‘আপনি সরকারপ্রধান, আপনিই দায়ী’, ‘আপনার হাতে রক্ত লেগে আছে’ সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
সাম্প্রতিক জনমত জরিপে দেখা গেছে , বেশিরভাগ ইসরায়েলি গাজায় সম্পূর্ণ যুদ্ধবিরতির পক্ষে।

কিন্তু রাজনৈতিকভাবে নেতানিয়াহু তার ক্ষমতাসীন জোটের অতি-ডানপন্থী সদস্যদের উপর নির্ভরশীল, যারা হামাসকে সম্পূর্ণরূপে পরাজিত করার জন্য আবার যুদ্ধ শুরু করার জন্য চাপ দেয়।

এছাড়া ইসরায়েলের অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেতের প্রধান রোনেন বারকে বরখাস্ত করার ঘোষণা দেওয়ার পরই বিক্ষোভ শুরু হয়। অভিযোগ উঠে, রোনেন বারের উপর নেতানিয়াহুর ব্যক্তিগত আস্থা নেই বলে তাকে বরখাস্ত করা হয়। এর ফলে জনসাধারণের উদ্বেগ বেড়ে উঠে।
সূত্র : দ্য নিরইয়র্ক টাইমস