ঢাকা ০১:১০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫, ১১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নৌকার দুই প্রার্থীর সর্বনিম্ন ভোটে রেকর্ড

তারা ফরিদপুরে সর্বনিম্ন ভোট পেয়ে রেকর্ড করেছেন।

ফরিদ পুর প্রতিনিধি: ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সরকার দলীয় মনোনয়ন নিয়ে নৌকা মার্কায় নির্বাচন করে মাত্র ৫৬ ভোট পেয়েছেন এক প্রার্থী। আরেক প্রার্থী পেয়েছেন ১০১ ভোট। ফলে জামানত হারিয়েছেন নৌকার দুই প্রার্থী। তারা ফরিদপুরে সর্বনিম্ন ভোট পেয়ে রেকর্ড করেছেন।

উপজেলার চরমানাইর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. বজলুর রহমান মাতুব্বর নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে মাত্র ৫৬ ভোট পেয়েছেন। ওই ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রফিকুল ইসলাম চশমা মার্কায় ৩ হাজার ৩০০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।

অপরদিকে চরনাছিরপুর ইউনিয়নের সরকার দলীয় প্রার্থী মিরাজ বেপারী নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে পেয়েছেন ১০১ ভোট। নির্বাচিত চেয়ারম্যান রোকন উদ্দিন মোল্যা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ৫৩৬ ভোট।

এ ব্যাপারে মিরাজ বেপারীর সঙ্গে কথা হলে তিনি জাগো নিউজকে বলেন, নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা স্বতন্ত্র প্রার্থীর হয়ে নির্বাচন করেছেন। সমর্থকরা তাদের হয়ে কাজ করেছেন। তাই ফলাফল এমন হয়েছে। এছাড়া উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ তাদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ রাখেননি। যার ফলে ফলাফলে বিপর্যয় ঘটেছে।

ট্যাগস

সর্বাধিক পঠিত

নৌকার দুই প্রার্থীর সর্বনিম্ন ভোটে রেকর্ড

আপডেট সময় ১১:৩৪:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ জানুয়ারী ২০২২

ফরিদ পুর প্রতিনিধি: ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সরকার দলীয় মনোনয়ন নিয়ে নৌকা মার্কায় নির্বাচন করে মাত্র ৫৬ ভোট পেয়েছেন এক প্রার্থী। আরেক প্রার্থী পেয়েছেন ১০১ ভোট। ফলে জামানত হারিয়েছেন নৌকার দুই প্রার্থী। তারা ফরিদপুরে সর্বনিম্ন ভোট পেয়ে রেকর্ড করেছেন।

উপজেলার চরমানাইর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. বজলুর রহমান মাতুব্বর নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে মাত্র ৫৬ ভোট পেয়েছেন। ওই ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রফিকুল ইসলাম চশমা মার্কায় ৩ হাজার ৩০০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।

অপরদিকে চরনাছিরপুর ইউনিয়নের সরকার দলীয় প্রার্থী মিরাজ বেপারী নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে পেয়েছেন ১০১ ভোট। নির্বাচিত চেয়ারম্যান রোকন উদ্দিন মোল্যা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ৫৩৬ ভোট।

এ ব্যাপারে মিরাজ বেপারীর সঙ্গে কথা হলে তিনি জাগো নিউজকে বলেন, নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা স্বতন্ত্র প্রার্থীর হয়ে নির্বাচন করেছেন। সমর্থকরা তাদের হয়ে কাজ করেছেন। তাই ফলাফল এমন হয়েছে। এছাড়া উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ তাদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ রাখেননি। যার ফলে ফলাফলে বিপর্যয় ঘটেছে।