ঢাকা ০২:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নওগাঁর মান্দায় গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা অনুষ্ঠিত

মান্দা,নওগাঁ প্রতিনিধি:   নওগাঁ মান্দায় অনুষ্ঠিত হলো গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা। মাদক, জঙ্গিবাদ, অপসংস্কৃতি থেকে রক্ষা, সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি বৃদ্ধি ও দেশীয় সংস্কৃতি তুলে ধরতে গত মঙ্গলবার  উপজেলার জলছত্র মোড়ে আয়োজন করা হয় প্রায় হারিয়ে যাওয়া লাঠিখেলার।

খেলা দেখতে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে শত শত নারী-পুরুষ, বৃদ্ধ-শিশু ভিড় জমান। খেলার মাঠ পরিণত হয় এলাকার মানুষের মিলন মেলায়।

নওগাঁর মান্দায় সামাজিক উন্নয়ন ও সেবামূলক অরাজনৈতিক সংগঠন প্রচেষ্টার উদ্যোগে গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী এই লাঠিখেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। খেলায় অংশ নেওয়া প্রবীণ লাঠিয়ালরা জানান, তারা প্রায় ৩৫ বছর ধরে বিভিন্ন এলাকায় লাঠি খেলে থাকেন।

তবে এই খেলার সঙ্গে জড়িতরা প্রায় সবাই গরিব। তারা দুঃখ-দৈন্যে জীবনযাপন করেন। তাদের জন্য সরকারিভাবে কোনো সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা নেই। তেমন কোনো ব্যবস্থা হলে নিয়মিত চর্চা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তারা এই খেলাকে আরও বড় পরিসরে মানুষের সামনে তুলে ধরতে পারতেন। প্রবীণ লাঠিয়ালরা বলেন, ঐতিহ্য রক্ষায় সরকারি-বেসরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় গ্রামবাংলার হারিয়ে যাওয়া সব খেলা রক্ষার উদ্যোগ নেওয়া দরকার।

ট্যাগস
সর্বাধিক পঠিত

নওগাঁর মান্দায় গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় ১১:২৫:৩৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২০

মান্দা,নওগাঁ প্রতিনিধি:   নওগাঁ মান্দায় অনুষ্ঠিত হলো গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা। মাদক, জঙ্গিবাদ, অপসংস্কৃতি থেকে রক্ষা, সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি বৃদ্ধি ও দেশীয় সংস্কৃতি তুলে ধরতে গত মঙ্গলবার  উপজেলার জলছত্র মোড়ে আয়োজন করা হয় প্রায় হারিয়ে যাওয়া লাঠিখেলার।

খেলা দেখতে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে শত শত নারী-পুরুষ, বৃদ্ধ-শিশু ভিড় জমান। খেলার মাঠ পরিণত হয় এলাকার মানুষের মিলন মেলায়।

নওগাঁর মান্দায় সামাজিক উন্নয়ন ও সেবামূলক অরাজনৈতিক সংগঠন প্রচেষ্টার উদ্যোগে গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী এই লাঠিখেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। খেলায় অংশ নেওয়া প্রবীণ লাঠিয়ালরা জানান, তারা প্রায় ৩৫ বছর ধরে বিভিন্ন এলাকায় লাঠি খেলে থাকেন।

তবে এই খেলার সঙ্গে জড়িতরা প্রায় সবাই গরিব। তারা দুঃখ-দৈন্যে জীবনযাপন করেন। তাদের জন্য সরকারিভাবে কোনো সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা নেই। তেমন কোনো ব্যবস্থা হলে নিয়মিত চর্চা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তারা এই খেলাকে আরও বড় পরিসরে মানুষের সামনে তুলে ধরতে পারতেন। প্রবীণ লাঠিয়ালরা বলেন, ঐতিহ্য রক্ষায় সরকারি-বেসরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় গ্রামবাংলার হারিয়ে যাওয়া সব খেলা রক্ষার উদ্যোগ নেওয়া দরকার।