ঢাকা ০৮:৪৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দিল্লির মুসলিম হত্যাযজ্ঞে কোনও নেতার বিরুদ্ধে প্রমাণ পায়নি পুলিশ

দিল্লির মুসলিম হত্যাযজ্ঞ

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ  ভারতের নাগরিক সংশোধনী আইন বিরোধী আন্দোলনে দিল্লিতে মুসলিম হত্যাযজ্ঞের ঘটনায় যে সমস্ত রাজনৈতিক নেতার নামে ইন্ধন জোগানোর অভিযোগ উঠেছিল।

 তাদের কারও বিরুদ্ধে কোনও প্রত্যক্ষ প্রমাণ পাইয়নি দিল্লি পুলিশ। মঙ্গলবার দিল্লি হাই কোর্টকে এই তথ্য জানিয়ে দিয়েছে পুলিশ।

গত ২৬ ফেব্রুয়ারি মানবাধিকার কর্মী হর্ষ মন্দার বাদী হয়ে ভারতীয় জনতা পার্টির নেতা কপিল মিশ্র ও অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে মানবাধিকার আইন চক্র সংগঠন।

অভিযোগে বলা হয়, নাগরিকত্ব সংশোধন বিরোধী আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে তাদের ভাষণে হিংসাত্মক প্ররোচনা দিয়েছিলেন অভিযুক্তরা।

বিজেপির কপিল মিশ্র ও অনুরাগ ঠাকুর ও পরবেশ ভার্মা ছাড়াও  দিল্লির এই হত্যাযজ্ঞে মদদ দেওয়ার অভিযোগে মামলায় নাম উঠে এসেছে আম আদমি পার্টির আমানতউল্লাহ খানের।

দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি ডি এন প্যাটেল ও বিচারপতি প্রতীক জালানের বেঞ্চে পেশ করা ওকালতনামায় পুলিশ জানিয়েছে, ‘প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে,-

ওই হিংসা স্বতঃস্ফূর্ত বা হঠকারিতামূলক ছিল না। বরং সামাজিক স্থিতি নষ্ট করতে পরিকল্পনা মাফিক হিংসা ঘটানো হয়েছিল।’

এই কারণে নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা খারিজ করা হোক বলেও আদালতে আবেদন জানিয়েছে পুলিশ। সেই সঙ্গে জানানো হয়েছে,-

ঘটনাপঞ্জীর অনুসন্ধান এখনও সম্পূর্ণ হয়নি এবং কোনও বিচ্যুতি ধরা পড়লে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হবে।

 

ট্যাগস

দিল্লির মুসলিম হত্যাযজ্ঞে কোনও নেতার বিরুদ্ধে প্রমাণ পায়নি পুলিশ

আপডেট সময় ০৭:৫৮:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই ২০২০

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ  ভারতের নাগরিক সংশোধনী আইন বিরোধী আন্দোলনে দিল্লিতে মুসলিম হত্যাযজ্ঞের ঘটনায় যে সমস্ত রাজনৈতিক নেতার নামে ইন্ধন জোগানোর অভিযোগ উঠেছিল।

 তাদের কারও বিরুদ্ধে কোনও প্রত্যক্ষ প্রমাণ পাইয়নি দিল্লি পুলিশ। মঙ্গলবার দিল্লি হাই কোর্টকে এই তথ্য জানিয়ে দিয়েছে পুলিশ।

গত ২৬ ফেব্রুয়ারি মানবাধিকার কর্মী হর্ষ মন্দার বাদী হয়ে ভারতীয় জনতা পার্টির নেতা কপিল মিশ্র ও অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে মানবাধিকার আইন চক্র সংগঠন।

অভিযোগে বলা হয়, নাগরিকত্ব সংশোধন বিরোধী আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে তাদের ভাষণে হিংসাত্মক প্ররোচনা দিয়েছিলেন অভিযুক্তরা।

বিজেপির কপিল মিশ্র ও অনুরাগ ঠাকুর ও পরবেশ ভার্মা ছাড়াও  দিল্লির এই হত্যাযজ্ঞে মদদ দেওয়ার অভিযোগে মামলায় নাম উঠে এসেছে আম আদমি পার্টির আমানতউল্লাহ খানের।

দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি ডি এন প্যাটেল ও বিচারপতি প্রতীক জালানের বেঞ্চে পেশ করা ওকালতনামায় পুলিশ জানিয়েছে, ‘প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে,-

ওই হিংসা স্বতঃস্ফূর্ত বা হঠকারিতামূলক ছিল না। বরং সামাজিক স্থিতি নষ্ট করতে পরিকল্পনা মাফিক হিংসা ঘটানো হয়েছিল।’

এই কারণে নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা খারিজ করা হোক বলেও আদালতে আবেদন জানিয়েছে পুলিশ। সেই সঙ্গে জানানো হয়েছে,-

ঘটনাপঞ্জীর অনুসন্ধান এখনও সম্পূর্ণ হয়নি এবং কোনও বিচ্যুতি ধরা পড়লে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হবে।