ঢাকা ০১:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কানাডায় মসজিদে হামলা ঠেকিয়ে দেয়া ৫ জনকে পুরস্কৃত

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ  কানাডার কুইবেকে একটি মসজিদে ২০১৭ সালে কট্টর ডানপন্থী এক সন্ত্রাসী বন্দুক নিয়ে নামাজরত মুসল্লিদের ওপর নির্বিচারে গুলিবর্ষণের সময় নিজের বুক পেতে অন্যদের রক্ষা করেন আজেদিন সুফিয়ান।

কানাডার জাতীয় দিবসে দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো তার এই বীরত্বের জন্য তাকে এ বছর মরনোত্তর পদকে ভূষিত করেছেন। খবর আরব নিউজের।

ওই হামলার আজেদিন সুফিয়ানের সঙ্গে সন্ত্রাসীকে প্রতিহত করতে যাওয়া অন্য ৪ মুসল্লিকেও সাহসিকতার এ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।

২০১৭ সালের ২৯ জানুয়ারি কুইবেক সিটি মসজিদে নামাজ পড়ার সময় অতর্কিতে কট্টর ডানপন্থী এক সন্ত্রাসীর এলোপাতাড়ি গুলিতে ঘটনাস্থলেই ছয়জন নিহত হন।

এ ঘটনায় আহত হন বেশ কয়েকজন। এ সময় নিজের বুক পেতে সন্ত্রাসীকে প্রতিহত করেন আজেদিন সুফিয়ান। তার সঙ্গে এগিয়ে আসেন আরও চার মুসল্লি।

তারাও গুরুতর আহত হন। এদের মধ্যে একজন পঙ্গু হয়ে গেছেন। বাকিরাও বেঁচে আছেন ভয়াবহ হামলার ক্ষতচিহ্ন নিয়ে।

এ সময় ওই সন্ত্রাসীকে জাপটে না ধরলে হতাহতের সংখ্যা আরও অনেক বেড়ে যেত। তাদের ওই সাহসিকতার জন্য সরকার এ বছর জাতীয় দিবসে তাদের পুরস্কৃত করল।

 

ট্যাগস

কানাডায় মসজিদে হামলা ঠেকিয়ে দেয়া ৫ জনকে পুরস্কৃত

আপডেট সময় ১২:৫৭:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ জুলাই ২০২০

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ  কানাডার কুইবেকে একটি মসজিদে ২০১৭ সালে কট্টর ডানপন্থী এক সন্ত্রাসী বন্দুক নিয়ে নামাজরত মুসল্লিদের ওপর নির্বিচারে গুলিবর্ষণের সময় নিজের বুক পেতে অন্যদের রক্ষা করেন আজেদিন সুফিয়ান।

কানাডার জাতীয় দিবসে দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো তার এই বীরত্বের জন্য তাকে এ বছর মরনোত্তর পদকে ভূষিত করেছেন। খবর আরব নিউজের।

ওই হামলার আজেদিন সুফিয়ানের সঙ্গে সন্ত্রাসীকে প্রতিহত করতে যাওয়া অন্য ৪ মুসল্লিকেও সাহসিকতার এ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।

২০১৭ সালের ২৯ জানুয়ারি কুইবেক সিটি মসজিদে নামাজ পড়ার সময় অতর্কিতে কট্টর ডানপন্থী এক সন্ত্রাসীর এলোপাতাড়ি গুলিতে ঘটনাস্থলেই ছয়জন নিহত হন।

এ ঘটনায় আহত হন বেশ কয়েকজন। এ সময় নিজের বুক পেতে সন্ত্রাসীকে প্রতিহত করেন আজেদিন সুফিয়ান। তার সঙ্গে এগিয়ে আসেন আরও চার মুসল্লি।

তারাও গুরুতর আহত হন। এদের মধ্যে একজন পঙ্গু হয়ে গেছেন। বাকিরাও বেঁচে আছেন ভয়াবহ হামলার ক্ষতচিহ্ন নিয়ে।

এ সময় ওই সন্ত্রাসীকে জাপটে না ধরলে হতাহতের সংখ্যা আরও অনেক বেড়ে যেত। তাদের ওই সাহসিকতার জন্য সরকার এ বছর জাতীয় দিবসে তাদের পুরস্কৃত করল।