ঢাকা ১০:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সিলেটে বাসার পাশের ড্রেনে মিললো কলেজ ছাত্রের মরদেহ

প্রতীকী ছবি

সিলেট প্রতিনিধিঃ  শরীর থেঁতলানো। সারা দেহে আঘাতের চিহ্ন। নিজের বাসার পাশেই মিললো ইফজাল হোসেন (২৮)  নামে এক কলেজ ছাত্রের মরদেহ।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) দুপুরে সিলেট নগরীর উপশহর বি ব্লকের ১৩ নম্বর রোডের ৩ নম্বর বাসার পাশে ড্রেনে পড়ে থাকাবস্থায় মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহত ইফজাল সিলেট এমসি কলেজের রাষ্ট্র বিজ্ঞানের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র এবং সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার মৃত কুতুব আলীর ছেলে এবং ওই বাসায় পরিবারের সবার সঙ্গে থাকতেন।

এদিন সকালে বাসার পেছনের দরজার বাইরে তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্বজনেরা।  খবর পেয়ে বেলা ১১টার দিকে থেকে শাহপরাণ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুতের পর দুপুরে উদ্ধার করা হয়।

শাহপরাণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাইয়ুম  বলেন, নিহত যুবক বুধবার (২৪ জুন) রাতে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিলেন। বৃহস্পতিবার সকালে ঘরে না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা খোঁজ করেন।

এক পর্যায়ে বাসার পেছনের দিকের দরজা খোলা দেখে সেখানে গিয়ে বাইরে ড্রেনে মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। এ সময় তাদের কান্নায় শব্দ শুনে প্রতিবেশীরা পুলিশে খবর দেয়।

তিনি বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছ। তবে তাকে হত্যা করা হয়েছে, নাকি ভবন থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে, তা এখনই বলা যাচ্ছে না।

ট্যাগস

সিলেটে বাসার পাশের ড্রেনে মিললো কলেজ ছাত্রের মরদেহ

আপডেট সময় ০৫:২৮:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুন ২০২০

সিলেট প্রতিনিধিঃ  শরীর থেঁতলানো। সারা দেহে আঘাতের চিহ্ন। নিজের বাসার পাশেই মিললো ইফজাল হোসেন (২৮)  নামে এক কলেজ ছাত্রের মরদেহ।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) দুপুরে সিলেট নগরীর উপশহর বি ব্লকের ১৩ নম্বর রোডের ৩ নম্বর বাসার পাশে ড্রেনে পড়ে থাকাবস্থায় মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহত ইফজাল সিলেট এমসি কলেজের রাষ্ট্র বিজ্ঞানের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র এবং সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার মৃত কুতুব আলীর ছেলে এবং ওই বাসায় পরিবারের সবার সঙ্গে থাকতেন।

এদিন সকালে বাসার পেছনের দরজার বাইরে তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্বজনেরা।  খবর পেয়ে বেলা ১১টার দিকে থেকে শাহপরাণ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুতের পর দুপুরে উদ্ধার করা হয়।

শাহপরাণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাইয়ুম  বলেন, নিহত যুবক বুধবার (২৪ জুন) রাতে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিলেন। বৃহস্পতিবার সকালে ঘরে না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা খোঁজ করেন।

এক পর্যায়ে বাসার পেছনের দিকের দরজা খোলা দেখে সেখানে গিয়ে বাইরে ড্রেনে মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। এ সময় তাদের কান্নায় শব্দ শুনে প্রতিবেশীরা পুলিশে খবর দেয়।

তিনি বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছ। তবে তাকে হত্যা করা হয়েছে, নাকি ভবন থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে, তা এখনই বলা যাচ্ছে না।