ঢাকা ০৪:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আড়াই মাইল দীর্ঘ সুড়ঙ্গ খুঁজে পাওয়ার দাবি ইসরায়েলের

ইসরায়েলি বাহিনীরা  ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় বেশ বড় একটি সুড়ঙ্গ খুঁজে পেয়েছে । তারা বলেন, সীমান্ত এলাকায় এ পর্যন্ত হামাসের যেসব সুড়ঙ্গের সন্ধান মিলেছে, সেসবের মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড়।

কর্মকর্তারা জানান, এরেজ সীমান্ত ক্রসিং থেকে কয়েক শ মিটার দূরে এ সুড়ঙ্গটির প্রবেশমুখের সন্ধান মিলেছে। এটির দৈর্ঘ্য চার কিলোমিটারের বেশি বা প্রায় আড়াই মাইল।

গত ৭ অক্টোবরের হামলায় সুড়ঙ্গটি ব্যবহার করা হয়েছিল। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র দানিয়েল হাগারি গতকাল রোববার বলেন, এই সুড়ঙ্গ বানাতে বহু বছর সময় লেগেছে। লাখো ডলার ব্যয় করা হয়েছে। এর ভেতর দিয়ে অনায়াসে গাড়ি চালানো যাবে। গাজা উপত্যকা দীর্ঘদিন ধরে অবরুদ্ধ রয়েছে।

সেখানে পণ্য ও ব্যক্তির প্রবেশ কিংবা সেখান থেকে বের হওয়ার জন্য ইসরায়েলের অনুমতি দরকার হয়। এমন পরিস্থিতিতে গাজায় গোপনে পণ্য আনা-নেওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপায় এসব সুড়ঙ্গ।

যদিও ইসরায়েল দাবি করে, হামাসের সশস্ত্র কর্মকাণ্ড পরিচালনার অন্যতম কেন্দ্র সুড়ঙ্গগুলো। ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে হামাসের হামলার পর থেকে এসব সুড়ঙ্গ ধ্বংসে উঠেপড়ে লেগেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ জন্য সাগরের পানি সুড়ঙ্গে ভরার কাজ শুরু করা হয়েছে। এ কাজে ‘সফলতা’ আসতে শুরু করেছে বলে দাবি ইসরায়েলি বাহিনীর।

আড়াই মাইল দীর্ঘ সুড়ঙ্গ খুঁজে পাওয়ার দাবি ইসরায়েলের

আপডেট সময় ১২:২০:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩

ইসরায়েলি বাহিনীরা  ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় বেশ বড় একটি সুড়ঙ্গ খুঁজে পেয়েছে । তারা বলেন, সীমান্ত এলাকায় এ পর্যন্ত হামাসের যেসব সুড়ঙ্গের সন্ধান মিলেছে, সেসবের মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড়।

কর্মকর্তারা জানান, এরেজ সীমান্ত ক্রসিং থেকে কয়েক শ মিটার দূরে এ সুড়ঙ্গটির প্রবেশমুখের সন্ধান মিলেছে। এটির দৈর্ঘ্য চার কিলোমিটারের বেশি বা প্রায় আড়াই মাইল।

গত ৭ অক্টোবরের হামলায় সুড়ঙ্গটি ব্যবহার করা হয়েছিল। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র দানিয়েল হাগারি গতকাল রোববার বলেন, এই সুড়ঙ্গ বানাতে বহু বছর সময় লেগেছে। লাখো ডলার ব্যয় করা হয়েছে। এর ভেতর দিয়ে অনায়াসে গাড়ি চালানো যাবে। গাজা উপত্যকা দীর্ঘদিন ধরে অবরুদ্ধ রয়েছে।

সেখানে পণ্য ও ব্যক্তির প্রবেশ কিংবা সেখান থেকে বের হওয়ার জন্য ইসরায়েলের অনুমতি দরকার হয়। এমন পরিস্থিতিতে গাজায় গোপনে পণ্য আনা-নেওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপায় এসব সুড়ঙ্গ।

যদিও ইসরায়েল দাবি করে, হামাসের সশস্ত্র কর্মকাণ্ড পরিচালনার অন্যতম কেন্দ্র সুড়ঙ্গগুলো। ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে হামাসের হামলার পর থেকে এসব সুড়ঙ্গ ধ্বংসে উঠেপড়ে লেগেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ জন্য সাগরের পানি সুড়ঙ্গে ভরার কাজ শুরু করা হয়েছে। এ কাজে ‘সফলতা’ আসতে শুরু করেছে বলে দাবি ইসরায়েলি বাহিনীর।