ঢাকা ১২:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পিটার হাসের সঙ্গে সিইসির বৈঠক

  • ডেক্স রিপোর্ট
  • আপডেট সময় ১১:১৪:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৩
  • ১৬১৯ Time View

বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্র দূর পিটার হাসের সঙ্গে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি ) কাজী হাবিবুল আউয়ালে সঙ্গে বৈঠক আজ । রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের নিজ কক্ষে বৈঠকটি আনুষ্ঠিত হবে । 

।এর আগে, চলতি বছরের ১ আগস্ট প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক করেন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। বৈঠক শেষে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘নির্বাচনের জন্য অনুকূল পরিবেশ প্রয়োজন। যে সংকট বিরাজ করছে তা রাজনৈতিক। এর সঙ্গে আমাদের কাজের কোনো সংঘাত নেই। কিন্তু এ সমস্যাগুলো যদি রাজনৈতিকভাবে সমাধান হয়ে যায়, তাহলে আমাদের জন্য নির্বাচন আয়োজন অনেক কমফোর্টেবল হবে।

তিনি ওই সময় জানান, কমিশন প্রত্যাশা করে, রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে কতগুলো বিষয় প্রকটভাবে রয়েছে, সেগুলো যেকোনো মূল্যে সুরাহা হওয়া প্রয়োজন। একটা স্থিতিশীলতা ফিরে আসুক। যে স্থিতিশীল পরিবেশে আগামী নির্বাচন হবে।

ওই বৈঠক শেষে পিটার হাস সাংবাদিকদের বলেন, আমি সিইসিকে জানিয়েছি, অক্টোবরের শুরুর দিকে যুক্তরাষ্ট্র একটি প্রি-অ্যাসেসমেন্ট প্রি-ইলেকশন মনিটরিং টিম পাঠাবে। এ বিশেষজ্ঞ টিমে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট, ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিক ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞরা থাকবেন। যাদের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ ও প্রস্তুতি নিয়ে অভিজ্ঞতা রয়েছে। অবাধ, সুষ্টু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ রয়েছে। এছাড়া, সিইসির সঙ্গে বৈঠকে আরপিওর সর্বশেষ সংশোধন, নতুন দল নিবন্ধনসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানান তিনি।

এর আগে, বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্যে গত ২৫ মে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র। ওইদিন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এক বিবৃতিতে বলেন, আজ আমি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের লক্ষ্যকে সমর্থন করার জন্য একটি নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করছি।

এই নীতির অধীনে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে মনে করা যেকোনো বাংলাদেশি নাগরিকের ভিসা প্রদানে বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারে। তাদের মধ্যে বর্তমান ও সাবেক বাংলাদেশি কর্মকর্তা, সরকারপন্থী ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, বিচার বিভাগ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা অন্তর্ভুক্ত।

পিটার হাসের সঙ্গে সিইসির বৈঠক

আপডেট সময় ১১:১৪:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৩

বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্র দূর পিটার হাসের সঙ্গে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি ) কাজী হাবিবুল আউয়ালে সঙ্গে বৈঠক আজ । রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের নিজ কক্ষে বৈঠকটি আনুষ্ঠিত হবে । 

।এর আগে, চলতি বছরের ১ আগস্ট প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক করেন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। বৈঠক শেষে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘নির্বাচনের জন্য অনুকূল পরিবেশ প্রয়োজন। যে সংকট বিরাজ করছে তা রাজনৈতিক। এর সঙ্গে আমাদের কাজের কোনো সংঘাত নেই। কিন্তু এ সমস্যাগুলো যদি রাজনৈতিকভাবে সমাধান হয়ে যায়, তাহলে আমাদের জন্য নির্বাচন আয়োজন অনেক কমফোর্টেবল হবে।

তিনি ওই সময় জানান, কমিশন প্রত্যাশা করে, রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে কতগুলো বিষয় প্রকটভাবে রয়েছে, সেগুলো যেকোনো মূল্যে সুরাহা হওয়া প্রয়োজন। একটা স্থিতিশীলতা ফিরে আসুক। যে স্থিতিশীল পরিবেশে আগামী নির্বাচন হবে।

ওই বৈঠক শেষে পিটার হাস সাংবাদিকদের বলেন, আমি সিইসিকে জানিয়েছি, অক্টোবরের শুরুর দিকে যুক্তরাষ্ট্র একটি প্রি-অ্যাসেসমেন্ট প্রি-ইলেকশন মনিটরিং টিম পাঠাবে। এ বিশেষজ্ঞ টিমে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট, ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিক ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞরা থাকবেন। যাদের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ ও প্রস্তুতি নিয়ে অভিজ্ঞতা রয়েছে। অবাধ, সুষ্টু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ রয়েছে। এছাড়া, সিইসির সঙ্গে বৈঠকে আরপিওর সর্বশেষ সংশোধন, নতুন দল নিবন্ধনসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানান তিনি।

এর আগে, বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্যে গত ২৫ মে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র। ওইদিন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এক বিবৃতিতে বলেন, আজ আমি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের লক্ষ্যকে সমর্থন করার জন্য একটি নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করছি।

এই নীতির অধীনে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে মনে করা যেকোনো বাংলাদেশি নাগরিকের ভিসা প্রদানে বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারে। তাদের মধ্যে বর্তমান ও সাবেক বাংলাদেশি কর্মকর্তা, সরকারপন্থী ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, বিচার বিভাগ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা অন্তর্ভুক্ত।