ঢাকা ১২:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫, ৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি : সাতক্ষীরায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী শিপ্রা ঘোষকে পিটিয়ে হত্যার দায়ে স্বামী কার্তিক ঘোষকে (৪০) মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। এ মামলায় অপর ৫ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

রোববার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে সাতক্ষীরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের বিচারক এমডি আজম এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডিত কার্তিক কুমার ঘোষ তালা উপজেলার পাটকেলঘাটা থানার রাজেন্দ্রপুর গ্রামের তেজেন্দ্র নাথ ঘোষের ছেলে।

খালাস পাওয়া মামলার পাঁচ আসামি হলেন- চায়না ঘোষ, জুতিখা ঘোষ, পচা ঘোষ, জয়দেব ঘোষ ও সুন্দরী ঘোষ।

আদালতের নথি থেকে জানা যায়, ২০১০ সালের ১৩ মে তারিখে পাটকেলঘাটা থানার রাজেন্দ্রপুর গ্রামে যৌতুকের দাবিতে শিপ্রা ঘোষকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।

এ ঘটনায় শিপ্রা ঘোষের মা নমিতা ঘোষ পাটকেলঘাটা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ এ মামলায় কার্তিক ঘোষসহ ছয়জনের নামে চার্জশিট দেন। আদালতে এ ঘটনায় ১৮ জন সাক্ষী তাদের স্বাক্ষর দেন।

গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাতক্ষীরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের বিশেষ পিপি অ্যাডভোকেট জহুরুল হায়দর বাবু। আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এডভোকেট এসএম হায়দর।

ট্যাগস

স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

আপডেট সময় ০৫:২৬:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২১

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি : সাতক্ষীরায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী শিপ্রা ঘোষকে পিটিয়ে হত্যার দায়ে স্বামী কার্তিক ঘোষকে (৪০) মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। এ মামলায় অপর ৫ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

রোববার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে সাতক্ষীরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের বিচারক এমডি আজম এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডিত কার্তিক কুমার ঘোষ তালা উপজেলার পাটকেলঘাটা থানার রাজেন্দ্রপুর গ্রামের তেজেন্দ্র নাথ ঘোষের ছেলে।

খালাস পাওয়া মামলার পাঁচ আসামি হলেন- চায়না ঘোষ, জুতিখা ঘোষ, পচা ঘোষ, জয়দেব ঘোষ ও সুন্দরী ঘোষ।

আদালতের নথি থেকে জানা যায়, ২০১০ সালের ১৩ মে তারিখে পাটকেলঘাটা থানার রাজেন্দ্রপুর গ্রামে যৌতুকের দাবিতে শিপ্রা ঘোষকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।

এ ঘটনায় শিপ্রা ঘোষের মা নমিতা ঘোষ পাটকেলঘাটা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ এ মামলায় কার্তিক ঘোষসহ ছয়জনের নামে চার্জশিট দেন। আদালতে এ ঘটনায় ১৮ জন সাক্ষী তাদের স্বাক্ষর দেন।

গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাতক্ষীরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের বিশেষ পিপি অ্যাডভোকেট জহুরুল হায়দর বাবু। আসামিপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এডভোকেট এসএম হায়দর।