ঢাকা ০৬:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৬ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিশুদের জন্য জাঙ্ক ফুড-কোমল পানীয় নিষিদ্ধ করল মেক্সিকো

শিশুদের জন্য জাঙ্ক ফুড-কোমল পানীয় নিষিদ্ধ করল মেক্সিকো

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ শিশুদের জন্য জাঙ্গ ফুড এবং চিনিযুক্ত পানীয় নিষিদ্ধ করলো মেক্সিকোর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য ওক্সাসা। মুখরোচক খাবার ও কোমল পানীয় শিশুদের স্বাস্থ্যে নেতিবাচক প্রভাব ফেলায় এমন সিদ্ধান্ত নিল কর্তৃপক্ষ।

বিবিসি জানায়, উত্তর আমেরিকার দেশটির ৩২টি রাজ্যের মধ্যে ওক্সাসাই প্রথম আইন করে শিশুদের জন্য জাঙ্ক ফুড নিষিদ্ধ করল।শিশুদের উচ্চমাত্রায় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এমন সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য কর্তৃপক্ষ।

শিশুদের স্থুলতার হারের দিক দিয়ে বিশ্বে শীর্ষ একটি দেশ মেক্সিকো। রাজ্যটির কোনো বাসিন্দা এই আইনভঙ্গ করলে তাকে জরিমানা দেয়া হবে এবং তার ব্যবস্থাও বন্ধ করে দেয়া হবে।

পরবর্তীতে আবার একই কর্মকাণ্ড করলে কারাগারে পাঠানো হবে তাকে। যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রাজিলের পর সবচেয়ে খারাপ করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করছে মেক্সিকো।

এর মধ্যে দেশটির ৫০ হাজার মানুষ প্রাণঘাতী ভাইরাসটিতে মারা গেলে ওক্সাসা কর্তৃপক্ষ এমন সিদ্ধান্ত নেয়।

বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, সেখানকার মানুষের অতিরিক্ত স্থুলতা ও ওজন হওয়ায় গুরুতর অসুস্থতা তৈরি হচ্ছে। এর ফলে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুঝুঁকি বেড়ে গেছে।

ট্যাগস

শিশুদের জন্য জাঙ্ক ফুড-কোমল পানীয় নিষিদ্ধ করল মেক্সিকো

আপডেট সময় ০৫:০৯:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ অগাস্ট ২০২০

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ শিশুদের জন্য জাঙ্গ ফুড এবং চিনিযুক্ত পানীয় নিষিদ্ধ করলো মেক্সিকোর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য ওক্সাসা। মুখরোচক খাবার ও কোমল পানীয় শিশুদের স্বাস্থ্যে নেতিবাচক প্রভাব ফেলায় এমন সিদ্ধান্ত নিল কর্তৃপক্ষ।

বিবিসি জানায়, উত্তর আমেরিকার দেশটির ৩২টি রাজ্যের মধ্যে ওক্সাসাই প্রথম আইন করে শিশুদের জন্য জাঙ্ক ফুড নিষিদ্ধ করল।শিশুদের উচ্চমাত্রায় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এমন সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য কর্তৃপক্ষ।

শিশুদের স্থুলতার হারের দিক দিয়ে বিশ্বে শীর্ষ একটি দেশ মেক্সিকো। রাজ্যটির কোনো বাসিন্দা এই আইনভঙ্গ করলে তাকে জরিমানা দেয়া হবে এবং তার ব্যবস্থাও বন্ধ করে দেয়া হবে।

পরবর্তীতে আবার একই কর্মকাণ্ড করলে কারাগারে পাঠানো হবে তাকে। যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রাজিলের পর সবচেয়ে খারাপ করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করছে মেক্সিকো।

এর মধ্যে দেশটির ৫০ হাজার মানুষ প্রাণঘাতী ভাইরাসটিতে মারা গেলে ওক্সাসা কর্তৃপক্ষ এমন সিদ্ধান্ত নেয়।

বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, সেখানকার মানুষের অতিরিক্ত স্থুলতা ও ওজন হওয়ায় গুরুতর অসুস্থতা তৈরি হচ্ছে। এর ফলে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুঝুঁকি বেড়ে গেছে।