ঢাকা ০৪:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সুপার সাইক্লোনে পরিণত হতে পারে মোখা

ঘূর্ণিঝড় মোখা সুপার সাইক্লোনে পরিণত হতে পারে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান। বুধবার (১০ মে) বিকেলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ নিয়ে প্রস্তুতির বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি৷

প্রতিমন্ত্রী জানান, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত নিম্নচাপটি পরিণত হয়েছে গভীর নিম্নচাপে, যা বুধবার (১০ মে) সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’য় রূপ নিতে পারে। এটি এখন বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূল থেকে ১৫০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে।

তিনি জানান, আগামী ১৩ মে রাতে অথবা ১৪ মে ভোরে কক্সবাজার ও টেকনাফ এলাকায় আঘাত হানবে ঘূর্ণিঝড় মোখা। কক্সবাজার, টেকনাফের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের অধিকাংশ বাড়িঘর ধ্বংস হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

ডা. মো. এনামুর রহমান বলেন, অতীতের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে জানমাল রক্ষায় সব প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সবদিক থেকেই প্রস্তুত আছি৷ প্রতিবারের মতো ইনশাহআল্লাহ এবারও ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলা করতে পারব। সেনা, নৌ, কোস্টগার্ড প্রস্তুত আছে।’

চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার এলাকায় আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থানকারীদের জন্য নগদ ২০ লাখ টাকা, চাল এবং শুকনা খাবার পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি। পাশাপাশি গভীর সমুদ্র থেকে সব নৌযানকে সরিয়ে আনা হয়েছে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।

ট্যাগস
সর্বাধিক পঠিত

আলিশান চাল, নওগাঁ

বিজ্ঞাপন দিন

সুপার সাইক্লোনে পরিণত হতে পারে মোখা

আপডেট সময় ০৬:১১:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ মে ২০২৩

ঘূর্ণিঝড় মোখা সুপার সাইক্লোনে পরিণত হতে পারে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান। বুধবার (১০ মে) বিকেলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ নিয়ে প্রস্তুতির বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি৷

প্রতিমন্ত্রী জানান, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত নিম্নচাপটি পরিণত হয়েছে গভীর নিম্নচাপে, যা বুধবার (১০ মে) সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’য় রূপ নিতে পারে। এটি এখন বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূল থেকে ১৫০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে।

তিনি জানান, আগামী ১৩ মে রাতে অথবা ১৪ মে ভোরে কক্সবাজার ও টেকনাফ এলাকায় আঘাত হানবে ঘূর্ণিঝড় মোখা। কক্সবাজার, টেকনাফের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের অধিকাংশ বাড়িঘর ধ্বংস হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

ডা. মো. এনামুর রহমান বলেন, অতীতের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে জানমাল রক্ষায় সব প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সবদিক থেকেই প্রস্তুত আছি৷ প্রতিবারের মতো ইনশাহআল্লাহ এবারও ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলা করতে পারব। সেনা, নৌ, কোস্টগার্ড প্রস্তুত আছে।’

চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার এলাকায় আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থানকারীদের জন্য নগদ ২০ লাখ টাকা, চাল এবং শুকনা খাবার পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি। পাশাপাশি গভীর সমুদ্র থেকে সব নৌযানকে সরিয়ে আনা হয়েছে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।