ঢাকা ১০:০৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মৌমাছির সঙ্গে তরুণের বন্ধুত্ব! নাম উঠল গিনেস বুকে

মৌমাছির ঝাঁক মাথায় নিয়ে বসে থাকা তরুণ

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ  মৌমাছির হুলের ভয় কার না আছে; অথচ সেই পতঙ্গের সঙ্গেই রীতিমতো বন্ধুত্ব গড়ে তুলেছেন ভারতের কেরালার এক তরুণ।

শুধু তাই নয়, মৌমাছির পালকে চার ঘণ্টা মাথায় ও মুখে নিয়ে বসে থেকে গিনেস বুকে নামও তুলে নিয়েছেন নেচার এমএস।

পতঙ্গপ্রেমী এই তরুণের সম্পূর্ণ মুখ আর মাথায় মৌমাছির পাল ৪ ঘণ্টা ১০ মিনিট ৫ সেকেন্ড বসেছিল বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

ডেইলি মেইলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নেচার বলেছেন, মৌমাছি আমার প্রিয় বন্ধু। আমার ইচ্ছা অন্যরাও তাদের বন্ধু বানাক।

বাবার সঙ্গে থেকেই মৌমাছির সঙ্গে ঘর করার কৌশল রপ্ত করেছি। সাত বছর বয়স থেকে তাদের মুখ ও মাথায় নিয়ে ঘুরে বেড়াই। এখন অনায়াসে ৬০ হাজার মৌমাছিকে মাথায় ও মুখে বসতে দিতে পারেন ওই তরুণ।

নেচার এমএসের দাবি, সমাজের বাস্তুতন্ত্র ঠিক রাখতে মৌমাছির ভূমিকা অসামান্য। তারা সমাজবদ্ধ জীবও বটে। তাই তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব রেখে চললে মানুষেরই লাভ।

জানা গেছে, নেচারের বাবা সূর্য কুমার একজন পুরস্কার প্রাপ্ত মধু চাষি। দুই বছর আগে একইভাবে মৌমাছি সংরক্ষণ ও মধু চাষে সচেতনতা বাড়িয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়েছিলেন নেচার।

 

ট্যাগস

মৌমাছির সঙ্গে তরুণের বন্ধুত্ব! নাম উঠল গিনেস বুকে

আপডেট সময় ০৬:০৬:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ জুন ২০২০

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ  মৌমাছির হুলের ভয় কার না আছে; অথচ সেই পতঙ্গের সঙ্গেই রীতিমতো বন্ধুত্ব গড়ে তুলেছেন ভারতের কেরালার এক তরুণ।

শুধু তাই নয়, মৌমাছির পালকে চার ঘণ্টা মাথায় ও মুখে নিয়ে বসে থেকে গিনেস বুকে নামও তুলে নিয়েছেন নেচার এমএস।

পতঙ্গপ্রেমী এই তরুণের সম্পূর্ণ মুখ আর মাথায় মৌমাছির পাল ৪ ঘণ্টা ১০ মিনিট ৫ সেকেন্ড বসেছিল বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

ডেইলি মেইলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নেচার বলেছেন, মৌমাছি আমার প্রিয় বন্ধু। আমার ইচ্ছা অন্যরাও তাদের বন্ধু বানাক।

বাবার সঙ্গে থেকেই মৌমাছির সঙ্গে ঘর করার কৌশল রপ্ত করেছি। সাত বছর বয়স থেকে তাদের মুখ ও মাথায় নিয়ে ঘুরে বেড়াই। এখন অনায়াসে ৬০ হাজার মৌমাছিকে মাথায় ও মুখে বসতে দিতে পারেন ওই তরুণ।

নেচার এমএসের দাবি, সমাজের বাস্তুতন্ত্র ঠিক রাখতে মৌমাছির ভূমিকা অসামান্য। তারা সমাজবদ্ধ জীবও বটে। তাই তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব রেখে চললে মানুষেরই লাভ।

জানা গেছে, নেচারের বাবা সূর্য কুমার একজন পুরস্কার প্রাপ্ত মধু চাষি। দুই বছর আগে একইভাবে মৌমাছি সংরক্ষণ ও মধু চাষে সচেতনতা বাড়িয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়েছিলেন নেচার।