ঢাকা ০৫:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নওগাঁয় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা বর্ষবরণ

পহেলা বৈশাখ বাঙালিদের প্রানের উৎসব। বাঙালি ও বৈশাখ মিলেমিশে একাকার বাংলায়। এদিন নানা আয়োজনে বর্ষবরণ করা হয়ে থাকে সারাদেশে। ভোরের নতুন সূর্য ওঠার মধ্য দিয়ে ১৪৩১ বঙ্গাব্দের প্রথম প্রভাতে শুরু হবে বর্ষবরণ।

রবিবার (১৪ এপ্রিল) নওগাঁ জেলা প্রশাসন আয়োজিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকাল ৯টায় জিলা স্কুল চত্বর থেকে বের করা হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। জাতীয় সঙ্গীত ও এসো হে বৈশাখ গান দলীয় পরিবেশনের মধ্যে দিয়ে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়।

জেলা প্রশাসক গোলাম মওলার নেতৃত্বে শোভাযাত্রাটি জিলা স্কুল থেকে শুরু হয়ে সরিষা হাটির মোড়, লিটন ব্রিজের পাশ দিয়ে পুরাতন হাসপাতাল সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিয়াম ল্যাবরেটরী স্কুল এন্ড কলেজ চত্বরে এসে শেষ হয়।

শোভাযাত্রায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী গরুর গাড়ি, ঘোড়া, পালকি,মাটির তৈরি বাসনসহ বিভিন্ন বর্ণের বেলুন ফেষ্টুন, মাথাল শোভাযাত্রাকে বর্ণিল করে তোলে।

এসময় পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রাশিদুল হক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজিউর রহমানসহজেলা প্রশাসনের সকল কর্মকর্তা, জেলা পর্যায়ের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যবৃন্দ, সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

শোভাযাত্রা শেষে বিয়াম স্কুল চত্বরে মুক্তিযোদ্ধা মুক্ত মঞ্চে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। জেলা শিল্পকলা একাডেমি ও শিশু একাডেমিসহ বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থী শিল্পীরা অংশগ্রহণ করে।

ট্যাগস

নওগাঁয় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা বর্ষবরণ

আপডেট সময় ০৮:৩২:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৪

পহেলা বৈশাখ বাঙালিদের প্রানের উৎসব। বাঙালি ও বৈশাখ মিলেমিশে একাকার বাংলায়। এদিন নানা আয়োজনে বর্ষবরণ করা হয়ে থাকে সারাদেশে। ভোরের নতুন সূর্য ওঠার মধ্য দিয়ে ১৪৩১ বঙ্গাব্দের প্রথম প্রভাতে শুরু হবে বর্ষবরণ।

রবিবার (১৪ এপ্রিল) নওগাঁ জেলা প্রশাসন আয়োজিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকাল ৯টায় জিলা স্কুল চত্বর থেকে বের করা হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। জাতীয় সঙ্গীত ও এসো হে বৈশাখ গান দলীয় পরিবেশনের মধ্যে দিয়ে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়।

জেলা প্রশাসক গোলাম মওলার নেতৃত্বে শোভাযাত্রাটি জিলা স্কুল থেকে শুরু হয়ে সরিষা হাটির মোড়, লিটন ব্রিজের পাশ দিয়ে পুরাতন হাসপাতাল সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিয়াম ল্যাবরেটরী স্কুল এন্ড কলেজ চত্বরে এসে শেষ হয়।

শোভাযাত্রায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী গরুর গাড়ি, ঘোড়া, পালকি,মাটির তৈরি বাসনসহ বিভিন্ন বর্ণের বেলুন ফেষ্টুন, মাথাল শোভাযাত্রাকে বর্ণিল করে তোলে।

এসময় পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রাশিদুল হক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজিউর রহমানসহজেলা প্রশাসনের সকল কর্মকর্তা, জেলা পর্যায়ের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যবৃন্দ, সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

শোভাযাত্রা শেষে বিয়াম স্কুল চত্বরে মুক্তিযোদ্ধা মুক্ত মঞ্চে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। জেলা শিল্পকলা একাডেমি ও শিশু একাডেমিসহ বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থী শিল্পীরা অংশগ্রহণ করে।