ঢাকা ০৬:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অনির্দিষ্টকালের জন্য সেন্টমার্টিন ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা

মিয়ানমার সীমান্তে চলমান উত্তেজনার কারণে সেন্টমার্টিনে নৌ-রুটে ভ্রমণ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা প্রশাসন। আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে কক্সবাজার ও টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনে ভ্রমণ করা যাবে না।

বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টায় গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী।

তিনি বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে সেন্টমার্টিনে নৌ-রুটে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন। নিরাপত্তাজনিত কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

তবে চট্টগ্রাম থেকে যে দুটি জাহাজ সরাসরি সেন্টমার্টিন আসে সেগুলো চলাচল স্বাভাবিক থাকবে বলেও জানান তিনি।

সম্প্রতি মিয়ানমারের সামরিক জান্তার সঙ্গে বিদ্রোহীদের সংঘর্ষে বাংলাদেশ সীমান্তে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। দিনভর সংঘর্ষ আর ওপার থেকে ভেসে আসা তীব্র গোলা–বারুদের শব্দে আতঙ্ক কাটছে না মিয়ানমার সীমান্তে থাকা বাংলাদেশি জনপদগুলোতে। আরাকান আর্মির সঙ্গে চলমান সংঘাতে টিকতে না পেরে এ পর্যন্ত ৩২৮ জন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছে।

ট্যাগস

আলিশান চাল, নওগাঁ

বিজ্ঞাপন দিন

অনির্দিষ্টকালের জন্য সেন্টমার্টিন ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা

আপডেট সময় ০৮:৫৬:২১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

মিয়ানমার সীমান্তে চলমান উত্তেজনার কারণে সেন্টমার্টিনে নৌ-রুটে ভ্রমণ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা প্রশাসন। আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে কক্সবাজার ও টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনে ভ্রমণ করা যাবে না।

বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টায় গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী।

তিনি বলেন, নিরাপত্তার স্বার্থে ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে সেন্টমার্টিনে নৌ-রুটে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে জেলা প্রশাসন। নিরাপত্তাজনিত কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

তবে চট্টগ্রাম থেকে যে দুটি জাহাজ সরাসরি সেন্টমার্টিন আসে সেগুলো চলাচল স্বাভাবিক থাকবে বলেও জানান তিনি।

সম্প্রতি মিয়ানমারের সামরিক জান্তার সঙ্গে বিদ্রোহীদের সংঘর্ষে বাংলাদেশ সীমান্তে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। দিনভর সংঘর্ষ আর ওপার থেকে ভেসে আসা তীব্র গোলা–বারুদের শব্দে আতঙ্ক কাটছে না মিয়ানমার সীমান্তে থাকা বাংলাদেশি জনপদগুলোতে। আরাকান আর্মির সঙ্গে চলমান সংঘাতে টিকতে না পেরে এ পর্যন্ত ৩২৮ জন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছে।