ঢাকা ০৬:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

টিভি পর্দার নায়ক থেকে এবার মাঠের নায়ক হবো: ফেরদৌস

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা -১০ আসন থেকে মনোনয়ন  সংগ্রহ করেছেন চিত্রনায়ক  ফেরদৌস । মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) বেলা ১১টায় ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ শেষে সাংবাদিকদের ফেরদৌস বলেন, এতদিন পর্দার নায়ক ছিলাম এবার মাঠের নায়ক হবো।

২৯ নভেম্বর মনোনয়নপত্র জমা দেবেন বলেও জানান ফেরদৌস। তিনি বলেন, আমি সব সময় নায়ক থাকতে চাই। কখনোই চরিত্র অভিনেতা হবো না। আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমি কখনো বাবার চরিত্রে অভিনয় করবো না।

নায়ক হিসাবেই ইন্ডাস্ট্রি থেকে অবসরে যাবো। এতদিন পর্দার নায়ক ছিলাম এখন মাঠের নায়ক হবো। নায়ক হিসেবেই থাকবো, রাজনীতিতেই থাকবো। যদি কখনও সুন্দর চরিত্র মনে হয় তাহলে বছরে একটা ছবি করবো।

তিনি আরও বলেন, আমার পরিবারের অনেকেই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। আমার শ্বশুর যশোরের এমপি ছিলেন। আমি এই আবহেই ছিলাম। আমি ২০০১ সালে ‘হঠাৎ বৃষ্টি’ সিনেমার জন্য যখন প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড পেলাম ৷ তখন থেকে তার সঙ্গে আমার একটা আত্মিক বন্ধন তৈরি হয়।

এরপর আমি আওয়ামী লীগের বিভিন্ন কমিটির সঙ্গে যুক্ত হলাম। প্রচার প্রচারণায় কাজ করতে শুরু করলাম। এভাবেই আমার এখানে আসা। এর আগে যখন চেয়েছিলাম প্রধানমন্ত্রী আমাকে বলেছিলেন আমাদের নায়ক দরকার আছে, এখনো কাজ করো। এবার যখন মনোনয়নপ্রত্যাশী হলাম, প্রধানমন্ত্রী আমাকে এত বড় একটি দায়িত্ব দিলেন।

নির্বাচনে নিজের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, আমি প্রথমে যখন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে গেলাম আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষের যে ঢল, এটা আমি আগে কখনো দেখিনি। সাধারণ মানুষ আমাকে ভালোবাসে।

টিভি পর্দার নায়ক থেকে এবার মাঠের নায়ক হবো: ফেরদৌস

আপডেট সময় ১২:২৪:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা -১০ আসন থেকে মনোনয়ন  সংগ্রহ করেছেন চিত্রনায়ক  ফেরদৌস । মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) বেলা ১১টায় ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ শেষে সাংবাদিকদের ফেরদৌস বলেন, এতদিন পর্দার নায়ক ছিলাম এবার মাঠের নায়ক হবো।

২৯ নভেম্বর মনোনয়নপত্র জমা দেবেন বলেও জানান ফেরদৌস। তিনি বলেন, আমি সব সময় নায়ক থাকতে চাই। কখনোই চরিত্র অভিনেতা হবো না। আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমি কখনো বাবার চরিত্রে অভিনয় করবো না।

নায়ক হিসাবেই ইন্ডাস্ট্রি থেকে অবসরে যাবো। এতদিন পর্দার নায়ক ছিলাম এখন মাঠের নায়ক হবো। নায়ক হিসেবেই থাকবো, রাজনীতিতেই থাকবো। যদি কখনও সুন্দর চরিত্র মনে হয় তাহলে বছরে একটা ছবি করবো।

তিনি আরও বলেন, আমার পরিবারের অনেকেই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। আমার শ্বশুর যশোরের এমপি ছিলেন। আমি এই আবহেই ছিলাম। আমি ২০০১ সালে ‘হঠাৎ বৃষ্টি’ সিনেমার জন্য যখন প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড পেলাম ৷ তখন থেকে তার সঙ্গে আমার একটা আত্মিক বন্ধন তৈরি হয়।

এরপর আমি আওয়ামী লীগের বিভিন্ন কমিটির সঙ্গে যুক্ত হলাম। প্রচার প্রচারণায় কাজ করতে শুরু করলাম। এভাবেই আমার এখানে আসা। এর আগে যখন চেয়েছিলাম প্রধানমন্ত্রী আমাকে বলেছিলেন আমাদের নায়ক দরকার আছে, এখনো কাজ করো। এবার যখন মনোনয়নপ্রত্যাশী হলাম, প্রধানমন্ত্রী আমাকে এত বড় একটি দায়িত্ব দিলেন।

নির্বাচনে নিজের জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, আমি প্রথমে যখন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে গেলাম আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ সাধারণ মানুষের যে ঢল, এটা আমি আগে কখনো দেখিনি। সাধারণ মানুষ আমাকে ভালোবাসে।