ঢাকা ০৬:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চীন-তাজিকিস্তান সীমান্তে শক্তিশালী ভূমিকম্প

ভূমিকম্প

তাজিকিস্তানে সৃষ্ট ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে চীন ও তাজিকিস্তান সীমান্ত এলাকা। স্থানীয় সময় সকাল ৮টা ৩৭ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টা ৩৭ মিনিট) সৃষ্টি হওয়া এ কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.২। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল চীন সীমান্ত থেকে ৮২ কিলোমিটার দূরে।

চীনের আর্থকোয়েক নেটওয়ার্ক সেন্টার এ তথ্য জানিয়েছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, শক্তিশালী কম্পন অনুভূত হয়েছে জিনজিয়াং প্রদেশের খাসগার এবং অর্টাক্স অঞ্চলে। ভূমিকম্পের ফলে এখনো ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

আরও পড়ুন: উদ্ধারকাজ দেখে তুরস্কের বাসিন্দারা আমাদের বুকে জড়িয়ে ধরেন

গত ৬ ফেব্রুয়ারি ৭ দশমিক ৭ ও ৭ দশমিক ৬ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তুরস্কের ১০টি শহর। শুধু তুরস্কেই নিহত হয়েছেন ৪০ হাজারের বেশি মানুষ। ভয়াবহ ওই ভূমিকম্পের পর এসব শহরে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়।

গত ৬ ফেব্রুয়ারির ভোরের দিকে ভয়াবহ সেই ভূমিকম্পে তুরস্ক ও সিরিয়ায় নিহতের সংখ্যা ৪৬ হাজার ছাড়িয়েছে। আহত হয়েছেন অনেকে। কয়েক হাজার ভবন ধসে পড়ায় আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই হয়েছে বহু মানুষের।

চীন-তাজিকিস্তান সীমান্তে শক্তিশালী ভূমিকম্প

আপডেট সময় ১১:৪৮:১৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

তাজিকিস্তানে সৃষ্ট ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে চীন ও তাজিকিস্তান সীমান্ত এলাকা। স্থানীয় সময় সকাল ৮টা ৩৭ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টা ৩৭ মিনিট) সৃষ্টি হওয়া এ কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.২। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল চীন সীমান্ত থেকে ৮২ কিলোমিটার দূরে।

চীনের আর্থকোয়েক নেটওয়ার্ক সেন্টার এ তথ্য জানিয়েছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, শক্তিশালী কম্পন অনুভূত হয়েছে জিনজিয়াং প্রদেশের খাসগার এবং অর্টাক্স অঞ্চলে। ভূমিকম্পের ফলে এখনো ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

আরও পড়ুন: উদ্ধারকাজ দেখে তুরস্কের বাসিন্দারা আমাদের বুকে জড়িয়ে ধরেন

গত ৬ ফেব্রুয়ারি ৭ দশমিক ৭ ও ৭ দশমিক ৬ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তুরস্কের ১০টি শহর। শুধু তুরস্কেই নিহত হয়েছেন ৪০ হাজারের বেশি মানুষ। ভয়াবহ ওই ভূমিকম্পের পর এসব শহরে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়।

গত ৬ ফেব্রুয়ারির ভোরের দিকে ভয়াবহ সেই ভূমিকম্পে তুরস্ক ও সিরিয়ায় নিহতের সংখ্যা ৪৬ হাজার ছাড়িয়েছে। আহত হয়েছেন অনেকে। কয়েক হাজার ভবন ধসে পড়ায় আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই হয়েছে বহু মানুষের।